সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

আগস্ট, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

সমেস্যার সমেস্যা

ইসলাম রাষ্ট্র ধর্ম হোক বা না হোক তাতে আমার কিছু যায় না। বাংলাদেশ সাম্প্রদায়িক হোক বা না হোক তাতে আমার কোন সমেস্যা নেই। সমেস্যা হলো ইসলাম আপনার রাষ্ট্রধর্ম আপনার সাম্প্রদায়িকতা কিংবা অসাম্প্রদায়িকতা আপনার কিন্তু আপনি জোর করে আমার উপর চাপিয়ে দিতেন পারেন না। অনেকে বলছে রাষ্ট্রের কোন ধর্ম থাকতে পারেনা আবার অনেকে বলছে সংখাগরিষ্ট মুসলিম দেশে রাষ্ট্র ধর্ম হবে ইসলাম। ইসলামের সমেস্যা হলো ইসলাম ধর্ম একটা ছাত্রাক সব জাগাতে জন্মাতে চাই। কুরআনের নির্দেশ হলো যতক্ষন পর্যন্ত প্রথীবির প্রতিটা মানুষ ইসলাম না গ্রহন করবে ততক্ষণ পর্যন্ত জিহাদ করে যেতে হবে। মুসলিমদের অধ্যাসীন এলাকাই যদি কোন অমুসলিম থাকে তবে তাকে জিজিয়া কর দিতে হবে। তাহলে দেশ স্বাধীন করা অমুসলিমরা এটা মেনে নিবে কেন? মুসলিমরা অসভ্য বর্বর তা বারবার প্রমানিত। ইসলাম প্রতিষ্টা হয়েছে বর্বরতার মাধ্যামে। ১৪০০ বছর আগে মুহাম্মদের বর্বরতার কারনে ইসলামের জন্ম। আজও তার নমুনা আমরা সিরিয়া ইরান সহ মধ্যপ্রাচ্যের দেশ গুলাতে দেখতে পাই। সম্প্রতি ভারতে একটা ইস্যু নিয়ে হিন্দু সংখাগরিষ্ট দেশে ইসলাম পন্থিরা কি ভাবে বর্বরতা চালিয়েছে তা বর্তমান ইসলামের আরেকটা নমুনা। ...

বিজ্ঞানের ১৬টি আবিস্কার নিয়ে মুসলিমদের মিথ্যাচারের জবাবঃ

★ মুসলিমদের একটা স্বভাব হচ্ছে তারা  বিজ্ঞানের কোন কিছুই আবিস্কার করতে পারেনা,যখনই বিজ্ঞান কোন কিছু আবিস্কার করে তখন তারা নির্লজ্য বেহাইয়ার মত বলে ভাগ্যিস বিজ্ঞান এসব আবিস্কার করেছিলো,নয়তো নাকি জানাই যেতো না কুরআনে এসব আগেভাগেই বলা আছে,চিন্তা করেন এরা কতটা মূর্খ,অর্থাৎ তারা বলতে চাচ্ছেন তাদের চিরশত্রু ইহুদি,খ্রিস্টান,নাস্তিক বিজ্ঞানীরা এসব আবিস্কার না করলে তারা কুরআনে এসব খুজে পেতেন না। তাদের এরকম ১৬ টি মিথ্যা দাবির জবাবঃ Refutations: ১ – বিজ্ঞান কিছুদিন আগে জেনেছে চাঁদের নিজস্ব কোন আলো নেই। সূরা ফুরক্বানের ৬১ নং আয়াতে কুরআনে এই কথা বলা হয়েছে প্রায় ১৪০০ বছর আগে। উত্তর: না। Anaxagoras (500 BCE–428 BCE) নামক একজন গ্রিক ফিলসফার ছিলেন যিনি প্রথমে চাঁদের নিজস্ব আলো নেই সেটা প্রস্তাব করেন। Source. https://history.stackexchange. com/questions/7890/who- discovered-first-that-the- moon-does-not-have-its-own- light এবং নিন্মোক্ত ৩ টি আয়াতের ব্যাখ্যা সর্বাধিক গ্রহনযোগ্য তাফসীর "তাফসীরে ইবনে কাসির" থেকে দেখলেই বুঝবেন কুরআন স্পষ্টভাবেই বলছে...

বাবা-তোমার ছেলেকে বলো ধর্ষণ কি

মেয়েটি বলছিল, ‘আমি সব সময় এইটা প্রে (দোয়া) করতাম এই সব বাজে জিনিস যাতে আমি ফেইস (মুখোমুখি না হই) না করি। বাট সি অ্যাগেইন আমি ফেইস করছি (কিন্তু দেখ আমি মুখোমুখি হলাম)।’ কথাটা পড়ে সে কেঁপে উঠেছে। এই প্রার্থনা তো সে-ও করত। সব মেয়েই মনে মনে এই দোয়া করে? মেয়েটা বড় হয়েছে এই ভয় নিয়ে। যত বড় হয়, ভয়টাও তত বড় হয় তার সঙ্গে। কিন্তু কেন সব ভাই, সব বাবা, সব বন্ধু, সব প্রেমিক প্রতিজ্ঞা করে না? ধর্ষক না হওয়ার প্রতিজ্ঞা, ধর্ষণের শিকারকে ‘পতিতা’ বা ‘কুলটা’ না ভাবার প্রতিজ্ঞা! প্রতিটি ধর্ষণের ঘটনায় দুজনেরই কি ক্ষতি হয় না? কারো পুত্র করে পাশবিকতা আর কারো কন্যা হয় শিকার। যদি কোনো বাবার ছেলেরা ধর্ষক না হয়, তাহলে কোনো বাবার মেয়েরাও বেঁচে যায়! মেয়েটি ভাইকে খুব ভালোবাসত। আর বাবা ছিল তার প্রথম বীর, প্রথম শিক্ষক, প্রথম ‘মি. হান্ড্রেড পার্সেন্ট’। বাবার হাত ধরে স্কুলে যেত। নির্ভয়ে। জানত, সেই হাত সবচেয়ে নির্ভরতার। কেউ তা ছাড়াতে পারবে না। ভাইয়ের সঙ্গে খেলত খুব, দুজনের ঝগড়াও হতো খুব। তবুও ভাই বাড়িতে না থাকলে তার মন পোড়াত। মায়ের কোল ছিল তার ঘুমের প্রিয় জায়গা, ছিল মায়ের প্রাণভোমরা। সেই মেয়েটি একদিন জানল, ‍দুনিয়া...

ধর্ষন এবং বাঙালি পুরুষ

বাঙালি পুরুষ, বিশেষ করে বাঙালি মুসলিম পুরুষ হচ্ছে পৃথিবীর নবম আশ্চর্য, যাদের অধিকাংশের চরিত্র ধর্ষকামী, তাদের ধর্ম আছে, নৈতিকতা নেই, তাদের স্ত্রী থাকে, প্রেমিকা থাকে কিন্তু সহযাত্রী বা জীবনসঙ্গী থাকে না, তারা নেতার মতো হুঙ্কার ছাড়তে ভালোবাসে, অথচ তারা প্রকৃতবিচারে চামচার মতো তোষামোদী। তারা মনে করে একটি মেয়েকে বিয়ে করা মানে তাকে সম্পদে পরিণত করা, একটি সম্পর্ককে সম্পদে পরিণত যায়, একটি মানুষকে নয়, বাঙালি মুসলিম পুরুষ এটি জানে না। নিজ স্ত্রীর অনিচ্ছায় যৌনাচরণ করলে যে তা ধর্ষণ কিংবা বিরুদ্ধ যৌনাচরণ হতে পারে এই সম্পর্কে বিন্দুমাত্র ধারণা নেই অধিকাংশ বাঙালি মুসলিম পুরুষের। ধর্ষণের মতো প্রাগৈতিহাসিক ও মধ্যযুগীয় বর্বর পুরুষতান্ত্রিক সমাজের নষ্টামিকে বাঙালি মুসলিম পুরুষ কোরানের আয়াত কপচিয়ে বৈধ করতে চায়- তাদের মতে ধর্ষণের জন্য মেয়েটি দায়ী, তার অবাধ পোষাক, চোখের চাহনি বাঙালি মুসলিম পুরুষকে কামান্বিত করে তোলে, অথচ সেই পুরুষের মাথায় এই চিন্তা খেলে না যে বাতাসে পাতা নড়ার জন্য বাতাসই দায়ী, পাতা নয়, পুরুষ তার যৌনচিন্তা অদমিত লিঙ্গকে সামাল দিতে পারে না বলেই এইসব নষ্টাচার। এইসবের মূলে মূলত আছে ধর্...

সহিহ মৌনতা

 সহিহ যৌনতা উম্মু সালামাহ (রাঃ) তিনি বলেন, একদা আমি ও রসুলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একটি রেখাযুক্ত চাদরের নীচে শুয়েছিলাম। ইতোমধ্যেই আমার হায়িয এলো। আমি চুপিসারে উঠে গিয়ে আমার হায়িয-এর কাপড় পরে নিলাম। রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) আমাকে বললেন, ‘তোমার কি হায়িয এসেছে? আমি বললাম, হ্যাঁ। তিনি আমাকে (কাছে) ডাকলেন। অতঃপর আমি তাঁর চাদরটির নীচে শুইলাম। ’ রাবী বলেন, তিনি (উম্মু সালামাহ) ও রসুলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) একই পাত্র থেকে (পানি নিয়ে) নাপাকির পবিত্র হওয়ার গোসল করতেন। (ই.ফা. ৫৭৪, ই.সে. ৫৯০) সহিহ মুসলিম, হাদিস নং ৫৭০ হাদিসের মান: সহিহ হাদিস আনাস (রাঃ) ইয়াহূদীগণ তাদের মহিলাদের হায়িজ হলে তার সাথে এক সঙ্গে খাবার খেত না এবং এক ঘরে বাস করত না। সাহাবায়ে কিরাম এ সম্পর্কে রসূলুল্লাহ্ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) কে জিজ্ঞেস করলেন। তখন আল্লাহ্ তা‘আলা এ আয়াত নাযিল করলেন, “তারা তোমার কাছে হায়িয সম্পর্কে জিজ্ঞেস করে। বলে দাও যে, তা হলো নাপাক। সুতরাং হায়িয অবস্থায় তোমরা মহিলাদের থেকে পৃথক থাক….”(সূরাহ আল বাকারাহ্ ২ : ২২২)। এরপর রসুলুল্লাহ্ (...

দুলালের দুলালি

  সেই ছোট বেলা থেকে ভিষন রূপকথার গল্পের ভক্ত ছিলাম। প্রতিরাতে দাদী চাচী আর মা এর কাছে থেকে গল্প না শুনলে আমার ঘুম আসতো না। কিন্তু দাদী অতি পারম্পিরাক হাওয়ার করানে আমার সত্য গল্প শুনা লাগতো। না ছিল সেই গল্পের ভিতরে টুইস্ট না ছিল কোন রঙ্গরসিকতা। ছিলো শুধু অলৌকিকতা। আলাল আর আলালের প্রেয়ারে বন্ধু দুলালের গল্প। দুলালের সেই সারা দুনিয়া জুড়ে ব্যাবসা শুরু করার ইতিহাস। কিচ্ছু করার ছিলোনা, দাদী ছিলো মুরুব্বী তার কথা শুনতেই হবে। সে যেটা বল বে সেটাই রাতের গল্প হিসেবে নিয়ে ঘুমাতে হবে। মাঝে মাঝে তো সেইসব গল্প শুনে ভংয়কর রকমের  স্বপ্ন দেখতাম। চারিদিকে সবুজ ঘাসের ভিতরে একদল লোক যাদের হাতে তোলোয়ার। তারা যাদের পাচ্ছে হত্যা করছে লুট করছে। নারীদের বন্দি করছে। দাদী বলতো এসব আলালের আদেশ। ঘটনার অনেক দিন পরের কথা আমি হুলুলুল থেকে রকেট বিজ্ঞানী হয়ে এখন দেশের একজন নাম করা সাইনটিস্ট। এর ভিতরে আমার দাদীও গাত হয়েছে চলে গিয়েছে দুলালের বন্ধু আলালের কাছে। কিন্তু দাদীর প্রতি প্রচন্ড ভালোবাসা আর শ্রদ্ধা আমার ভিতরে একটা দ্বায়িতবোধ বোধ তৌরি করেছে। তাই আম ি আমার জুলুলুর জ্ঞন দ্বারা একটা টাইম মেসিং বানায়ে ফেলেছি ...