প্রতিবারের মত এবারও ২৫ আগস্ট প্রখ্যাত নারীবাদী লেখক তসলিমা নাসরিনের জন্মদিন উদযাপন করেছে 'তসলিমা পক্ষ'। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন প্রতিথযশা সাংবাদিক সৈয়দ ইশতিয়াক রেজা ও শরীফা বুলবুল, শিল্পী শতাব্দী ভব, মানবাধিকারকর্মী মাহমুদা শেলী, প্রকাশক রবিন আহসান, এক্টিভিস্ট খান আসাদুজ্জামান মাসুম, মাহফুজা হকসহ আরও অনেকেই।
নারীর অধিকারের পক্ষে, মৌলবাদের বিপক্ষে মত প্র কাশের অপরাধে একজন লেখককে ২৫ বছর ধরে নির্বাসিত জীবনযাপন করতে বাধ্য করা হচ্ছে, তাঁর বইগুলো নিষিদ্ধ করা হয়েছে, এমনকি লেখকের সম্পত্তিগুলো তাঁর ছোটবোনকে পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি দেয়ার ক্ষেত্রে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের দূতাবাসগুলো অন্যায়ভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে আসছে। বক্তারা অনুষ্ঠানে তসলিমার বিরুদ্ধে হওয়া এসব অন্যায়ের প্রতিবাদ জানান এবং সরকারেকে মৌলবাদিশক্তিকে তোষামদ করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে কলঙ্কিত না করে প্রগতিবাদের প্রতি দৃষ্টি দিতে এবং প্রতিথযশা লেখক তসলিমা নাসরিনের নাগরিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান জানান।
তসলিমার ভক্তরা জানান তাঁরা তসলিমা নাসরিনের বইগুলো পড়তে চান। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা নিয়ে লেখা উপন্যাস- লজ্জা, আত্মজীবনী মেয়েবেলা, উতল হাওয়া, ক ও সেইসব অন্ধকারের মত সাহসী বইগুলোর উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার দাবী জানানো হয়। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে তসলিমা নাসরিন লাইভে যুক্ত হলে ভক্তরা তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানান।
অনুষ্ঠান শেষে আলোর দিশারীর পাঠানো একটি কেইক শ্রমজীবী ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয়। ঢাকার বাইরে রংপুরও সিরাজগঞ্জের বন্ধুরাও প্রিয় লেখককে ভালোবাসা জানাতে জন্মদিন উদযাপনের আয়োজন করেছেন।
আমার অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল আয়োজনের সাথে জড়িত প্রত্যেকের প্রতি ও যাদের উৎসাহ ও ভালোবাসায় এমন একটি আয়োজন সম্ভব হয়েছে। তসলিমা নাসরিনের নির্বাসন কেবল একজন মানুষ তসলিমার নির্বাসন নয়, এটি মুক্তচিন্তা, মুক্তবুদ্ধি ও মানবাধিকারের নির্বাসন। আমরা এভাবেই আমাদের প্রিয় লেখককে ভালোবেসে যাবো, নারীর সমানাধিকার প্রতিষ্ঠায় লড়াই করে যাব। প্রতিবাদ করে যাব সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে, গর্বের সাথে উচ্চারণ করব তসলিমা নাসরিন নামটি। কারণ এই নামটিই আমাদেরকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শক্তি জোগায়।
নারীর অধিকারের পক্ষে, মৌলবাদের বিপক্ষে মত প্র কাশের অপরাধে একজন লেখককে ২৫ বছর ধরে নির্বাসিত জীবনযাপন করতে বাধ্য করা হচ্ছে, তাঁর বইগুলো নিষিদ্ধ করা হয়েছে, এমনকি লেখকের সম্পত্তিগুলো তাঁর ছোটবোনকে পাওয়ার অফ অ্যাটর্নি দেয়ার ক্ষেত্রে বিদেশে অবস্থানরত বাংলাদেশের দূতাবাসগুলো অন্যায়ভাবে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করে আসছে। বক্তারা অনুষ্ঠানে তসলিমার বিরুদ্ধে হওয়া এসব অন্যায়ের প্রতিবাদ জানান এবং সরকারেকে মৌলবাদিশক্তিকে তোষামদ করে মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে কলঙ্কিত না করে প্রগতিবাদের প্রতি দৃষ্টি দিতে এবং প্রতিথযশা লেখক তসলিমা নাসরিনের নাগরিক অধিকার ফিরিয়ে দেয়ার আহ্বান জানান।
তসলিমার ভক্তরা জানান তাঁরা তসলিমা নাসরিনের বইগুলো পড়তে চান। সাম্প্রদায়িক দাঙ্গা নিয়ে লেখা উপন্যাস- লজ্জা, আত্মজীবনী মেয়েবেলা, উতল হাওয়া, ক ও সেইসব অন্ধকারের মত সাহসী বইগুলোর উপর থেকে নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার দাবী জানানো হয়। অনুষ্ঠানের এক পর্যায়ে তসলিমা নাসরিন লাইভে যুক্ত হলে ভক্তরা তাঁকে জন্মদিনের শুভেচ্ছা ও ভালোবাসা জানান।
অনুষ্ঠানে সকলে তসলিমা নাসরিনের ছবি ও কোটেশান নারী,
তুমি সকল মিথ্যে সংস্কার ভেঙে এবার মানুষ হও।
সহ টিশার্ট পরেছেন, টি-শার্টটি ডিজাইন করেছেন শিল্পী চারু পিন্টু
অনুষ্ঠান শেষে আলোর দিশারীর পাঠানো একটি কেইক শ্রমজীবী ও সুবিধাবঞ্চিত মানুষদের মধ্যে ভাগ করে দেয়া হয়। ঢাকার বাইরে রংপুরও সিরাজগঞ্জের বন্ধুরাও প্রিয় লেখককে ভালোবাসা জানাতে জন্মদিন উদযাপনের আয়োজন করেছেন।
আমার অশেষ ধন্যবাদ ও কৃতজ্ঞতা রইল আয়োজনের সাথে জড়িত প্রত্যেকের প্রতি ও যাদের উৎসাহ ও ভালোবাসায় এমন একটি আয়োজন সম্ভব হয়েছে। তসলিমা নাসরিনের নির্বাসন কেবল একজন মানুষ তসলিমার নির্বাসন নয়, এটি মুক্তচিন্তা, মুক্তবুদ্ধি ও মানবাধিকারের নির্বাসন। আমরা এভাবেই আমাদের প্রিয় লেখককে ভালোবেসে যাবো, নারীর সমানাধিকার প্রতিষ্ঠায় লড়াই করে যাব। প্রতিবাদ করে যাব সকল অন্যায়ের বিরুদ্ধে, গর্বের সাথে উচ্চারণ করব তসলিমা নাসরিন নামটি। কারণ এই নামটিই আমাদেরকে অন্যায়ের বিরুদ্ধে প্রতিবাদের শক্তি জোগায়।
আহবায়কঃ তসলিমা পক্ষ।
তসলিমা নাসরিন এর জন্মদিন উপলক্ষে ছবি গুলো।
NEXT
0 মন্তব্যসমূহ
মুক্তচিন্তার সাথে হোক আপনার পথ চলা।