এই পোড়া দেশে হাজার হাজার খবর এর মধ্যে মাঝে দুই একটা ভালো খবর পাই।
আবার কখনো সেই সব খবর গুলোও ধামাচাপা পড়ে যায় এত্ত এত্ত খারাপ খবর গুলোর ভীড়ে।
এরকম একটি ভালো খবর আজ না হয় আপনাদের সামনে তুলে ধরি।
এই খবরটা বিদ্যানন্দের মতো একটি প্রতিষ্ঠান কে নিয়ে।
নিজের অভিজ্ঞতা বলে অনেকটা বছর পর হয়তো পজিটিভ একটা বিষয় নিয়ে লিখছি।
সে যাই হোক বিদ্যানন্দের গল্পটা তো আগে শুনি?
কি গল্প শোনাবো আপনারা তো এই গল্প গুলো জানেনই,
তারপরও বলি তারা কাজ শুরু করেছিলো পথ শিশুদের নিয়ে।
তাদের শিক্ষা,এক টাকার আহার,রোজার মাসে ফ্রি ইফতারি ইত্যাদী বিষয় গুলো।
তবে আজ যে গল্পটা বলবো সেটা এগুলো নিয়ে একদম নয়।
এবারের উদ্যোগ টা নারীদের নিয়ে।
কিছুদিন আগেই যে বিষয়টা নিয়ে ফেসবুক সরগরম হয়ে গিয়েছিলো।
ভুলে গেছেন হয়তো অনেকেই।
প্রয়োজনীয় একটা জিনিসকে সরকার বিলাসবহুল একটা পন্য বলে ঘোষণা দিয়ে তার উপর ভ্যাট বসিয়ে।
দাম বেড়ে দিয়েছিলো।
সেই পন্যটাকেই বিদ্যানন্দ ৫ টাকায় দিয়ে দিচ্ছে।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের ঢাকা শাখার প্রধান সালমান বলেন,
দুই বছর ধরে কম খরচে স্যানিটারি প্যাড বানানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন তারা। বর্তমানে চীন থেকে আনা কাঁচামাল দিয়ে তাদের নিজস্ব বাসন্তী গার্মেন্টসে প্যাড উৎপাদন করছেন তারা। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের ভলান্টিয়ারদের উদ্যোগে দিনে অন্তত এক হাজার প্যাড উৎপাদন করছেন তারা। ছয়টি প্যাডের প্রতিটি প্যাকেট তারা পাঁচ টাকায় বিতরণ করবেন।
সালমান বলেন, সচেতনতা তৈরি করতে শুরুতে তিন লাখ প্যাড বিনামূল্যে বিতরণ করবেন বিভিন্ন স্কুলগুলোতে। ইতোমধ্যে কক্সবাজারে ফাউন্ডেশনের নিজস্ব এতিমখানার কিশোরীরা এই প্যাড ব্যবহার করছেন।
ঢাকা শাখা ছাড়াও চট্টগ্রাম, নারায়াণগঞ্জ, কক্সবাজার, রাজবাড়ী, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহে কার্যক্রম চালায় বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন।
২০১৩ সালের ডিসেম্বরে যাত্রা শুরু করা বিদ্যানন্দ একটি শিক্ষা সহায়ক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। ৪০ জন কর্মকর্তা, কয়েকশ স্বেচ্ছাসেবক দ্বারা আটটি শাখা, নিজস্ব ক্যাম্পাসে নবনির্মিত অনাথাশ্রম আর পরিপূর্ণ স্কুলের স্বপ্ন দেখছে তারা।
আবার কখনো সেই সব খবর গুলোও ধামাচাপা পড়ে যায় এত্ত এত্ত খারাপ খবর গুলোর ভীড়ে।
এরকম একটি ভালো খবর আজ না হয় আপনাদের সামনে তুলে ধরি।
এই খবরটা বিদ্যানন্দের মতো একটি প্রতিষ্ঠান কে নিয়ে।
নিজের অভিজ্ঞতা বলে অনেকটা বছর পর হয়তো পজিটিভ একটা বিষয় নিয়ে লিখছি।
সে যাই হোক বিদ্যানন্দের গল্পটা তো আগে শুনি?
কি গল্প শোনাবো আপনারা তো এই গল্প গুলো জানেনই,
তারপরও বলি তারা কাজ শুরু করেছিলো পথ শিশুদের নিয়ে।
তাদের শিক্ষা,এক টাকার আহার,রোজার মাসে ফ্রি ইফতারি ইত্যাদী বিষয় গুলো।
তবে আজ যে গল্পটা বলবো সেটা এগুলো নিয়ে একদম নয়।
এবারের উদ্যোগ টা নারীদের নিয়ে।
কিছুদিন আগেই যে বিষয়টা নিয়ে ফেসবুক সরগরম হয়ে গিয়েছিলো।
ভুলে গেছেন হয়তো অনেকেই।
প্রয়োজনীয় একটা জিনিসকে সরকার বিলাসবহুল একটা পন্য বলে ঘোষণা দিয়ে তার উপর ভ্যাট বসিয়ে।
দাম বেড়ে দিয়েছিলো।
সেই পন্যটাকেই বিদ্যানন্দ ৫ টাকায় দিয়ে দিচ্ছে।
বিদ্যানন্দ জানায়,
মেয়েদের জীবনে ঋতুস্রাবের সপ্তাহটি প্রচণ্ড যন্ত্রণার। কিন্তু এই কষ্টের অনুভুতির চেয়ে মেয়েদের কাছে বেই মূখ্য থাকে বিব্রত এবং লজ্জাবোধের অনভুতিগুলো। সমাজ এই পিরিয়ডকালিন সময়টিকে ট্যাবু বানিয়ে দিয়ে সব সমস্যা সমাধান করে ফেলেছে, তাই সমস্যা নিয়ে মাথা ঘামানোর দরকার নেই।
- একটা বিষয় অবাক লাগে, এই যন্ত্রণা সময়টি ঘিরেও ব্যবসা আছে। যে পণ্যটা এই সময়ে খুবই আবশ্যক, সেটি বিক্রিতে অনেকে লাভের ক্যালকুলেটর চাপে। ফলে বাধ্য হয়ে অস্বাস্থ্যকর কাপড় ব্যবহার করে ক্যান্সারের মতো মরণঘাতী রোগের ঝুঁকি থাকে।
বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের ঢাকা শাখার প্রধান সালমান বলেন,
দুই বছর ধরে কম খরচে স্যানিটারি প্যাড বানানোর চেষ্টা করে যাচ্ছেন তারা। বর্তমানে চীন থেকে আনা কাঁচামাল দিয়ে তাদের নিজস্ব বাসন্তী গার্মেন্টসে প্যাড উৎপাদন করছেন তারা। বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশনের ভলান্টিয়ারদের উদ্যোগে দিনে অন্তত এক হাজার প্যাড উৎপাদন করছেন তারা। ছয়টি প্যাডের প্রতিটি প্যাকেট তারা পাঁচ টাকায় বিতরণ করবেন।
সালমান বলেন, সচেতনতা তৈরি করতে শুরুতে তিন লাখ প্যাড বিনামূল্যে বিতরণ করবেন বিভিন্ন স্কুলগুলোতে। ইতোমধ্যে কক্সবাজারে ফাউন্ডেশনের নিজস্ব এতিমখানার কিশোরীরা এই প্যাড ব্যবহার করছেন।
ঢাকা শাখা ছাড়াও চট্টগ্রাম, নারায়াণগঞ্জ, কক্সবাজার, রাজবাড়ী, রাজশাহী, রংপুর, ময়মনসিংহে কার্যক্রম চালায় বিদ্যানন্দ ফাউন্ডেশন।
২০১৩ সালের ডিসেম্বরে যাত্রা শুরু করা বিদ্যানন্দ একটি শিক্ষা সহায়ক স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন। ৪০ জন কর্মকর্তা, কয়েকশ স্বেচ্ছাসেবক দ্বারা আটটি শাখা, নিজস্ব ক্যাম্পাসে নবনির্মিত অনাথাশ্রম আর পরিপূর্ণ স্কুলের স্বপ্ন দেখছে তারা।
↑PREVIOUS-জান্নাতরুহি মায়ার কবিতাগুচ্ছ
NEXT-ইসলামে নারীর সম্মান
0 মন্তব্যসমূহ
মুক্তচিন্তার সাথে হোক আপনার পথ চলা।