সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

ইসলামও নুনুভুতি


কৃষ্ণকে লুচ্চা বললে অনুভূতিতে আঘাত লাগেনা। রামলীলা করেলো বললে অনুভূতিতে আঘাত লাগেনা। যিশু যে যিশু নয় ঈসা বললে অনুভূতিতে আঘাত লাগেনা। ইহুদি খ্রিষ্টান হিন্দু পাগল খারাপ হিন্দুরা গুরুর মুত খাই মূর্তি পুজা করে বললে তাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগেনা। আঘাত যতসব মুসলমানদের বেলাই উগরে উগরে উঠে মুহাম্মদের জিবনী নিয়ে একটু আলোচনা করলে ।

মুহাম্মদ একাধারে রাজনীতিবিদ, শাসক, ধর্ষক, ডাকাত, লুচ্চ, বহুবিবাহ কারী দাসী ভোগ কারি এবং ইতিহাসের সেরা টকবাজ ছিল একথা বল্লে অনুভূতিতে আঘাত লেগে যায়। সত্য শুনতে কারো ভালো লাগেনা। সত্য হলো মুহাম্মদ নিজের ভায়ের মেয়ের সাথে বিয়ে করেছিল যার বয়স কিনা ছিল ৬। মুহাম্মদ তার চাচতো বোনের সাথে পরোকিয়া করতো লোকে ধরে ফেলাতে সে সেটাকে মিরাজ বলে চালিয়ে দেয়। সত্য হলো মুহাম্মদ যুদ্ধের ময়দানে কো প্রতিপক্ষকে হত্যা করতে পারলে তার স্ত্রী কে সেই রাতেই ভোগ করতো। মুহাম্মদ তার জামানায় কোন তার সমান কেউ হোক তাদের রাখতো না তাই সেকালে যেসব কবি গন কবিতা লিখতো চিত্রকর ছবি আকতো তাদের ধরে ধরে হত্যা করতো মুহাম্মদ। এগুলা সত্য সত্য বল্লে তো অনুভূতিতে আঘাত লাগবেই। নিজের বাপ দাদার ধর্ম ব্যবসকে মডিফাই করে ধর্ম ব্যাবসা দখলে নেওয়ার জন্য কিনা করেছে সত্য বল্লেই তো ও হ অনুভুতি।

মসজিদে কোন মুসলমান হামলা করলে কিছুই হয়নি কিন্তু মসজিদে কোন খ্রিষ্টান হামলা করলে। মুসলমানদের ধংস করা হচ্ছে তাদের নিপড়িন চলছে আরো কতকত সহনূোভুতী।

হিংসা বর্বরতা যুদ্ধের শুরু তোলোয়ার ঝনঝনানি শুরু মুসলামানদের হাত থেকে। ইতিহাস বলে তারা কখনো শান্তির পথে ছিল না। তারা যে শান্তির পথে হেঁটেছে সেটাকে বর্বরতার পথ বলে। ডাকাতি যুদ্ধ মাগিবাজি ছিল তাদের নবি মুহাম্মদের শিক্ষা। যাদের শিক্ষা জিহাদ করা খেলাফাত প্রতিষ্ঠা করা নারীদের ভোগ করা। তারা কতটা  বর্তমানের জন্য সভ্য? মুসলমানদের নবীর আদেশ আছে হিন্দুস্থানে হামলা করতে হবে। ইহুদী নিধান করতে হবে। গনিমতের মাল হিসেবে তাদের স্ত্রীদের ভোগ করতে হবে। এগুলা করলে মরার পর জান্নতে যেতে পারবে যেখানে হুর পাবে। যুবতী ডাসা ডাসা হুর যাদের যৌবন কখনো শেষ হবেনা।
মুহাম্মদের চিন্তা ধারা ছিল যৌন সমূলক সে নারী আর সেক্স ছাড়া কিছুই চিন্তা করতে পারতো না মুসলিমরা তারে ফলো করে তো এগুলাই করবে।

এসব সত্য সত্য চেপে রাখা যায়না সত্য বলতেই হয়। কিন্তু মুসলিমদের সত্য শোনার জন্য মগজ নষ্ট করে দিয়েছে মুহাম্মদের তৈরি কুরাআন তারা সত্য জানতে চাইনা। তবে কেউ যদি সত্য বলে প্রকাশ করে তবে সে হয়ে যায় মুরদাত। তার বিরুদ্ধে আন্দলোন হয় বিচার চাওয়া হয়।
সৌদিআরব রা মুমিন মুসলিমদের বাপ পাকিরা মুসলিমদের বাপ তারা তাদের মা বোন দের ধর্ষন করে গেলেও কোন ব্যাপার না ভারত কিংবা অন্য হইুদি রাষ্ট্র সাথে মিসলে বানিজ্য করলে সরকারও খারাপ হয়ে য়ায়। পরের খেয়ে তাদের গালি।

মুসলমান জাতিটা যঘ্যন্ন বর্বর হিংস্র তাদের নবি মুহাম্মদও একজন হিংস্র বর্বর মাগিবাজ লুচ্চা ডাকাত ধর্ষক।

মন্তব্যসমূহ

একটি মন্তব্য পোস্ট করুন

মুক্তচিন্তার সাথে হোক আপনার পথ চলা।

এই ব্লগটি থেকে জনপ্রিয় পোস্টগুলি

জাতীয়তাবাদ আরেকটি ধর্ম বই

বাংলাদেশীরা ধর্মভীরু। ইসলাম-হিন্দু-বৌদ্ধ-খৃষ্টান ও জাতীয়তাবাদ নামক ধর্মগুলোর প্রতি বাঙ্গালীর দুর্বলতা নতুন কিছু নয়। আমরা যারা মুক্ত-চেতনাকে প্রয়োজনীয় মনে করি, যুক্তিকে ধর্মের ওপরে স্থান দেই তাদের অনেকেই ধর্মের মতই সামনে আসা অন্যান্য প্রতিটি ধারনা ও প্রস্তাবনাকেই যুক্তি দিয়ে বুঝতে চাই, খতিয়ে দেখতে চাই। বা দদূএকটি রূপ আধ্যাত্মিকতা ও ধর্ম হিসাবে মানুষের দলবদ্ধ সমাজব্যবস্থার দ্বিতীয় বড় চালক হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছে। প্রস্তরযুগে আরো একটি ঘটনা ঘটতে শুরু করেছিল। মানুষেরা নিজেদের গ্রাম বা নগরকে কেন্দ্র করে একটি সামষ্টিক পরিচিতি অনুভব করে শুরু করেছিল। বোধ করি তখন থেকেই মানুষের দলবদ্ধতার তৃতীয় চালক জাতীয়তাবাদের প্রাথমিক যাত্রা শুরু। বর্তমানে সারা দুনিয়ায় জাতীয়তাবাদ নানান চেহারায় দলবদ্ধতার সবচাইতে শক্তিশালী চালক হিসাবে বিদ্যমান। একটি নৃগোষ্ঠী যখন পুঁজিবাদী হতে শুরু করে, যখন সে একটি কেন্দ্রীয় আমলাতন্ত্র গঠন করে তখনই সে একটি জাতিতে পরিণত হয়। ধর্ম ও জাতীয়তাবাদ আমাদের দেশের রাজনীতিতে কাছাকাছি আছে ইতিহাসের শুরু থেকে। মহাভারত থেকে আজকের খালেদা-হাসিনার রাজনীতিতে ধর্ম ও জাতীয়তাবাদ একে অন্যের হাত...

গাজওয়াতুল হিন্দ

গাজওয়াতুল হিন্দকে বর্তমান বাংলাদেশ ভারত ও নেপাল শ্রীলংকার জিহাদীরা তাদের মনে আটকে রেখেছে। এই বিষয়ে নানা মতাভেদ থাকলেও সকল মুসলিম জিহাদীরা মনে করে বা আ শা করে যে ইসলাম সারা পৃথীবিতে এই জিহাদের মাধ্যামে প্রতিষ্টা হবে। তারা এটাকে মর্যাদার্পূণ জিহাদ বলে মনে করে। ইসলামের ভিত্তির অন্যতম হলো জিহাদ। ইসলাম প্রতিষ্ঠাকালীন প্রচুর যুদ্ধ করা এবং হত্যার পরেই মানুষ ভয়ে ইসলামকে গ্রহন করেছে। বর্তমানে বিশ্বের ভায়রাস বলা হয় ইসলামকে। এই ভায়রাস আবার মাথা চাড়া দিয়ে উঠবে গাজওয়াতুল হিন্দকে কেন্দ্র করে। বর্তমানে জিহাদীরা তাদের দলে লোক বেসি করার জন্য অনলাইনে সহ নানা জাগাতে ঠিক এই ভাবে মুসলিমদের উপর প্রশ্ন ছুড়ে দিচ্ছে "গাজওয়াতুল হিন্দ বা ভারতবর্ষের যুদ্ধ সম্পর্কে কি আপনি অবগত? আপনি কি কাফের মুশরিকদের সাথে লড়াই করতে প্রস্তুত?" ইসলামীষ্ট  জিহাদীরা ঠিক এভাবে চাই যে সারা পৃথিবীতে সবচে’ বড় যে ধর্মযুদ্ধ হবে সেটা হবে হিন্দুস্তান তথা ভারতের হিন্দুদের সাথে মুসলমানদের যা সমস্থ জ্ঞানি ইসলামি স্কলার এবং আলেম উলামা জানে। মুসলমানদের জন্য এটা খুব বড়  জিহাদ এবং এই জিহাদের গুরুত্ব অপরিসীম। এই...

বাঙালি এবং লেখকের জীবন

লেখকের বেঁচে থাকার প্রথম শর্ত তার পরিবারের স্বীকৃতি।এখানে স্বীকৃতির অর্থ হচ্ছে-লেখালেখি যে একটি কাজ,অন্য মতোই একটি কাজের, এবং সেই কাজের জন্য মনোযোগ,সময় এবং শ্রম বিনিয়োগ করতে হয়-এই বোধটা তৈরী হওয়া।লেখালেখিকে মহাগুরুত্বপূর্ণ কাজ হিসাবে নাই বা ধরা হলো। কিন্তু এটি যে একটি কাজ,এই স্বীকৃতিটা পরিবার থেকে আসা খুব প্রয়োজন। আমাদের দেশের বেশিরভাগ প্রতিশ্রুতি বান লেখক শেষ পর্যন্ত যে লেখক হয়ে উঠতে পারে না,লেখক জীবন যাপন করতে পারেন না,লেখালেখির জগত থেকে তাদের যে অকাল বিদায় নিতে হয়,তার সবচেয়ে বড় কারণ এটাই।লেখালেখিকে পারিবারিক ভাবে স্বীকৃতি না দেওয়া।দেশের অন্য সব মানুষদের মতোই বেশির ভাগ পরিবারে লেখালেখি একটি নেহাৎ ই শখের জিনিস।তারুণ্য বা অংকুরোদ্গমী যৌবনে যৌনতার চুলকানিরও পেয়ে বসে আমাদের দেশের মানুষদের।তখন তাদের লেখাকে বাবাহা দেয় বাড়ির ভাবীরা,কাকা-জ্যাঠারা,সহপাঠীরা,বা তার কোন প্রেমিক-প্রেমিকাও।কখনো কখনো এমনকি বাবা মাও।তারা সকলেই অবচেতনে,এবং নিজের অভিজ্ঞতা থেকে জানে যে,এই চুলকানি বেশিদিন থাকবে না।কিন্তু যার ক্ষেত্রে থেকে যায়,অর্থাৎ যে বুঝে যায় যে লেখক হওয়াটাই তার ভবিতব্য,সমস্যাটা তার ক্ষ...