সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

নারী ধর্ম ও সম্মান

 রাষ্ট্র সমাজ পরিবার শিক্ষা সব যদি নারীকে সম্মান দেয় তাহলে নারী প্রতি নির্যাতন নারী ধর্ষন নিপড়নের শিকার হচ্ছে কেন। আসলে কি শিক্ষাটা পরিপূর্ণ হচ্ছে নাকি শিক্ষার নামে নারীকে তার অবস্থানে রেখে পুরুষতান্ত্রিকতার ঝালায় করা হচ্ছে। আপনি যতই বলেন নারীকে সম্মান করো নারীকে নারী নয় মানুষ ভাবো কাজ হবেনা। কারন প্রত্যেক মসুলমান নারীকে যৌন্যবস্তু বা ভোগের বস্তুই ভাববে। তাহলে এই ভাবনার কারন কি? বহু কারন আছে প্রথমে শুরুর দিক থেকে শুরু করি। ইসলাম ধর্ম মতে মানবজাতির সুচনা হয় আদমের মাধ্যামে। "এবং নিশ্চয় আমরা তোমাদের সৃষ্টি করেছি, অতঃপর তোমাদের আকৃতি প্রদান করেছি অতঃপর আমরা ফেরেশতাদের বলেছি তোমরা আদমকে সেজদা (আনুগত্য) কর। (সূরা আল আরাফ ০৭ : ১২)" এখানে আদমকে সৃষ্টি করার পরে ফেরেস্তাদিগকে বলে হয় আদমকে সেজদা করতে কিন্তু প্রসঙ্গ অন্য। আদমকে মাটি দ্বারা তৈরি করার পরে এবং তার ভিতরে বিবেক বুদ্ধি দেওয়ার পরে আদম একাকি বোধ করছিল। তাই আল্লা আদমের পাজরের (পাছার হাড়) থেকে একটা সুন্দরি নারী তৈরি করলেন তার মনোবাসান একাকিত্ত দুর কারা জন্য। বুঝলেন তো শুরু কোথা থেকে। আর কি পরে যেতে হবে? হবে চলেন যাচ্ছি আগে এখান ক...

বাংলাদেশ ও বিষের গল্প

 বাংলাদেশ ও বিষের গল্প ৭১ বাংলাদেশ যখন স্বাধীন হয়। দেশের মানুষ তখন একটা বিবস্ত্র ধংস হয়ে যাওয়া একটা স্বাধীন বাংলাদেশের বুকের উপরে দাড়িয়ে ছিলো। বাংলাদেশের পতাকা এমনি এমনি হয়নি। এদেশের হিন্দু মুসলিম খ্রিষ্টান মা বোনের ইজ্জত রক্তের বিনিময়ে পাওয়া। বলা যায় সাধের থেকে কষ্টের বেসি। দেশ চালাতে গেলে যে সংবিধার লাগে সেই সংবিধান প্রননিত হয় ১৯৭২ তথা স্কাধীনতার ১ বছর পরে। তার মূল ভিত্তি ছিলো কি গণতন্ত্র, ধর্মনিরপেক্ষতা, জাতীয়তাবাদ ও সমাজতন্ত্র। কারন দেশের মানুষের মানে শুধু সংখ্যাগরিষ্ঠ মুসলিমদের জন্য নয় বরং সবার জন্য দেশটা উনমুক্ত করে দিয়েছিলো। স্বাধীনতা আনতে যেমন এদেশের মানুষের রক্ত দিয়ে হয়েছে স্বাধীনতা রক্ষা করতে তেমনি রক্ত দিতে হয়ে কিন্তু মানুষের নয় হিন্দু বৌদ্ধের শুধু রক্ত নয় ইজ্জত গহনাগাঁটি জমিজমা ইজ্জত  সব দিতে হয়েছে। স্বাধীনতার পরপরিই ইজরাইল আমাদের স্বীকৃতি দিয়েছে আমারা নেয় নি। আমাদের নেতা নেয় নি তিনি মুসলিম দেশের সাথে সম্পর্কে জড়াতে চান তাই ইহুদি কাফেরদের সাথে কোন সম্পর্কে জড়ান নিয়ে। যে কুলঙ্গারা দেশে বসে দেশের বিরোধীতা করেছে সেই রাজাকার বাহিনীর তিনি নিজে ক্ষমা করেছেন কিন্তু মুসলমা...

ইসলামি নৈতিকতা

 মুসলমানেরা যে পরিমান তাদের নবিরে নিয়ে কুটক্তি করে সেই পরিমান কুটক্তি আর অন্য কেউ করেনা। একই সাথে মুসলমানেরা অন্য ধর্মের যেমন কৃষ্ণ যিশু সহ অনেকের নিয়ে হাঁসি তামসা করে। এই যে এতো কুটক্তি এর জন্য কিন্তু নতুন আইন প্রতিবাদী সভা বা তৌহিদী জনতার মহাসমাবেস দেখা যায় না। কদিন আগেই আজাহারি নবিরে বলেছিল অশিক্ষিত তিনার বৌউ নন র্ভাজিন এতে করে মুসলিমদের অনুভুতিতে আঘাত লাগেনি কারন হাসিদে এসেছে "বুখারি শরিফের এক বর্ণনায় দেখা যায় নবীজি মুসলমান ভাইয়ের দোষত্রুটি গোপনকারীর ব্যাপারে সুসংবাদ দিয়েছেন। আবদুল্লাহ ইবনে উমর (রা.) থেকে হাদিসটি বর্ণিত। নবীজি বলেছেন, “মুসলমান মুসলমানের ভাই। তার উপর জুলুম করবে না এবং তাকে জালিমের হাতে সোপর্দ করবে না। যে কেউ তার ভাইয়ের অভাব পূরণ করবে, আল্লাহ তাআলা কিয়ামতের দিন তার বিপদসমূহ দূর করে দেবেন। যে কোনো মুসলমানের দোষ ঢেকে রাখবে, আল্লাহ কিয়ামতের দিন তার দোষ ঢেকে রাখবেন।" (সহিহ বুখারি-২৪৪২) তবে এক্ষেত্রে বের্ধমীদের বেলাই এটা আলাদা। বিষেস করে বাংলাদেশের হিন্দু তথা বির্ধমীদের বেলাই আলাদা। তারা যদি ভুল করেও বলে যে নবি মুহাম্মদের ১৩ বউ ছিল সাথে অসংখ্য দাসী। তিনি তিনার চ...

ধর্ষণ এবং সহিংসতা

ধর্ষন এবং সহিংসতা এদেশের বর্তামন মহামারির নাম। এদেশেরে মানুষ নামক নরমানুষ গুলার বর্তামন কর্মকান্ড। ফেসবুক পত্রিকা কিংবা টিভির সংবাদ যাই দেখেন যখনি দেখেন প্রতিনিয়ত ধর্ষণ ধর্ষণ এবং ধর্ষণ। কিন্তু কেন ৯৫% মুসলিম শাষিত সভ্য সমাজে কেন এতো ধর্ষন। একটু খুজলেই পেয়ে যাবেন। চলুন খুজে দেখি এদেশে ৯৫% মানুষ মুসলিম হাওয়া সত্তেও কেন এতো ধর্ষন। তোমাদের স্ত্রীগণ তোমাদের শস্যক্ষেএ, সুতরাং তোমরা তোমাদের শস্যক্ষেত্রে যে প্রকারে ইচ্ছা অবতীর্ন হও। সূরা-২: বাক্কারাহ, আয়াত:২২৩ তোমাদের আপন পুরুষ লোকের মধ্য হইতে দুইজন সাী রাখ, যদি দুইজন পুরুষ না পাওয়া যায়, তাহা হইলে একজন পুরুষ ও দুইজন স্ত্রীলোক –। সূরা-২: বাক্কারাহ, আয়াত:২৮২ তোমাদের মধ্যে যে সকল নারী ব্যাভিচার করিবে, তোমরা তাহাদের বিরুদ্ধে তোমাদের মধ্যেকার চারিজনকে সাক্ষী রাখ, যদি তাহারা সাক্ষ্য দেয়, তবে তোমরা তাহাদিগকে সেই সময় পর্যন্ত গৃহে আবদ্ধ করিয়া রাখিবে যে পর্যন্ত না মৃত্যু তাহাদের সমাপ্তি ঘটায় কিম্বা আল্লাহ তাহাদের জন্য কোন পৃথক পথ বাহির করেন। এবং তোমাদের মধ্যেকার যে কোন দুইজন ব্যাভিচার করিবে, তোমরা সেই দুইজনকে শাস্তি দিও, অত:পর যদি তাহারা তওবা করে এবং সং...