তপু আর অপু দুই ভাই শান্তু চুপচাপ। যাকে বলে মিনমিনে শয়তান আর কি রাতের আধারে লোকের বাড়ির ঢিল মারা ফল ফলাদি চুরি করা সহ ইত্যাদি কজে তারা পুটু এসব নিয়ে তাদের বাপও ব্যাপক চিন্তাই আছে। কি ভাবে তাদের ভালো পথে আনা যায় কি ভাবে তাদের শান্ত রাখা যায় তাই নিয়ে তাদের বাপ আলোচনা করতে গেলো মসজিদের হুজুরের কাছে। হুজুরে প্রথম পরামর্শ ছিল আপনি নিজে আগে জামাত ইসলামে যোগ দেন নামাজ কালাম পড়েন দেখবেন আপনার ছেলে গুলাও ভালো পথের দিকে এগোবে।
হুজুরের কথা মতো কাজ অপু তপুর বাপ নামাজ কালামি হয়ে গেলো টাকা পয়সা বেসি থাকার কারনে পরের বছর হজ ও করে আসলো। বাপের এই কাজকর্ম দেখে ছেলেদুটার চিন্তার ব্যাপক পরিবর্ত আসলো তারা মসজিদে যেতে শুরু করলো নিয়মিত নামাজ পড়া ইসলামি সমাবেসে যোগ দেওয়া এবং শিবিরের সদস্য হতে সময় লাগলোনা না তাদের। হুজুরের সাথে সংখ্যাতা হাওয়া হুজুরের বয়ান শুনতে তারা মসজিদ বেসি সময় দিতে লাগলো। প্রথমে হুজুর তাদের বলতো মুসলিমদের জন্য ইহকাল কোন জিবন নয় এটা একটা পরিক্ষা ভালো পথে চলে মানুষের বিপদে আপদে সাহায্য করতে হবে।
মানুষকে দিনের পথে ডাকতে হবে। হুজুর তাদের আরো জানালো যতদিন না পৃথীবিতে ইসলাম কায়েম হবে ততদিন ইসলামের দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য লড়ার করে যেতে হবে। নারী নেতৃত্ব হারাম তাই কোন নারীর অনুগত্য করা যাবেনা। ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন দিতে হবে। তিনি কুরআনের আয়াতও পড়ে শোনালেন তা হলো :
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
আর তোমাদের কি হল যে,
তোমরা আল্লাহর রাস্তায় যুদ্ধ
করছ না! অথচ দুর্বল পুরুষ, নারী ও
শিশুরা আর্তনাদ করে বলছে, হে
আমাদের প্রতিপালক!
আমাদেরকে এই জালেম
অধিবাসীদের থেকে বের করুন
এবং আমাদের জন্য আপনার পক্ষ
থেকে একজন অভিভাবক নির্ধারণ
করে দিন। আর আপনার পক্ষ থেকে
একজন সাহায্যকারী নির্ধারণ
করে দিন।।(সূরা নিসা আয়াত নং-৭৫)
আল্লাহ্ পাক বলেন, যদি তারা
তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে তবে তোমরাও
তাদেরকে হত্যা করো,
অবিশ্বাসীদের জন্য
এটাই প্রতিফল। (সুরা বাকারাঃ১৯১)
আল্লাহ যদি এক দলকে অপর দলের
দ্বারা প্রতিহত না করতেন,
তাহলে গোটা দুনিয়া বিধ্বস্ত
হয়ে যেতো।(সুরা বাকারাঃ ২৫১)
এসব শোনার পর তাদের মনমানসিকতার ব্যাপক পরিবর্ত আসলো তার জিহাদের জন্য উদ্বত্যা হলো।
এর পর হুজুর জান্নাতে গেলে কি পাবে সে সম্পর্কে কিছু আয়াত শোনালো :
সূরা আর রাহমান আয়াত: ৫৬
তথায় থাকবে আনতনয়ন রমনীগন, কোন জিন ও মানব পূর্বে যাদের ব্যবহার করেনি।
সূরা আল-ওয়াকিয়াহ আয়াত: ২২
তথায় থাকবে আনতনয়না হুরগণ,
সূরা আল-ওয়াকিয়াহ আয়াত: ২৩
আবরণে রক্ষিত মোতির ন্যায়,
সূরা আল-ওয়াকিয়াহ আয়াত: ৩৫
আমি জান্নাতী রমণীগণকে বিশেষরূপে সৃষ্টি করেছি।
সূরা আল-ওয়াকিয়াহ আয়াত: ৩৬
অতঃপর তাদেরকে করেছি চিরকুমারী
সেই দুই ভাই আজ শরিয়া প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের জিবন দিতে প্রস্তুত। তারা নারী নেতৃত্ব মানে না। তার হর্লি অটিজন শ্রীলংকাই ইস্টার সান্ডেতে হামলা সহ সকল হামলার সমর্থন জানাই।
নামাজ পড়ে কি হলো ভালো মানুষ হলো? যারা তাসলিমার নাসরিনের পোষ্টে গিয়ে যারা তাদের অনুভূতির বির্জ ঢেলে দিয়ে আসছেন তারা কি এই গুলা জানেন। নাকি তাসলিমা দি সত্য বলাই অঁতে ঘাঁ লেগেছে। ধর্ম মানুষকে কোন সময় ভালো পথে চলতে দেয় নি। আর ইসলাম ধর্ম সেতো বিছুটি যেখানে লাগে চিরে ফেঁড়ে ধংস করে দিয়ে আসে। যার ভিতরে বিন্দু মাত্রাই ইসলাম আছে সেই পারবে নামাজির পক্ষ নিয়ে কথা বলতে। হ্যাঁ আপনি নামাজ পড়লে আমার সমেস্যা কারন আপনি নামাজ পড়তে গিয়ে হুরের নেসাই পড়ে যাবেন আপনি নামাজ পড়তে গিয়ে জিহাদের শিক্ষা পাবেন যার ফলাফর হিসেবে জিহাদীদের বোমে আমিও উড়ে যেতে পারি।
আপনার ইসলাম শিক্ষাই দেয় ইহুদি খ্রিষ্টান মুসলিমদের বন্ধুনা তার শত্রু তাদের হত্যা করতে হবে লুটপাট করতে হবে। মসজিদে আলোচনা হয় নারী নেতৃত্ব হারাম নারী সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হাবে। মসজিদে জিহাদের পরিকল্পনা করা হয়। এবার আপনি বলুন তাসলিমা দি কি নামাজের বিরুদ্ধতা করা কি খারাপ কিছু বলেছে। আমি তার ফ্রেন্ড লিষ্টে নাই কিন্তু যারা তার সহমত ছিল তাদের আঁতে ঘাঁ লেগেছে ওই যে বলেছি তো যাদের ভিতর বিন্দু মাত্রাই ইসলাম আছে তারা তো বেঁকে বসবেই।
এখন আমি বলবো মসজিদ ভাঙা হোক কুরাআন সব পোড়ানো হোক ইসলাম নামক ভায়রাসকে ধংস করা হোক তবেই শান্তি ফিরে আসবে। মুমিদের মতো অসভ্য জানোয়ারদের র্নিমূল করলেই তবে সব অপরাধ দূর হবে সমাজ থেকে পৃথীবি থেকে।
লিখেছেনঃ-সজীব হোসেন।
হুজুরের কথা মতো কাজ অপু তপুর বাপ নামাজ কালামি হয়ে গেলো টাকা পয়সা বেসি থাকার কারনে পরের বছর হজ ও করে আসলো। বাপের এই কাজকর্ম দেখে ছেলেদুটার চিন্তার ব্যাপক পরিবর্ত আসলো তারা মসজিদে যেতে শুরু করলো নিয়মিত নামাজ পড়া ইসলামি সমাবেসে যোগ দেওয়া এবং শিবিরের সদস্য হতে সময় লাগলোনা না তাদের। হুজুরের সাথে সংখ্যাতা হাওয়া হুজুরের বয়ান শুনতে তারা মসজিদ বেসি সময় দিতে লাগলো। প্রথমে হুজুর তাদের বলতো মুসলিমদের জন্য ইহকাল কোন জিবন নয় এটা একটা পরিক্ষা ভালো পথে চলে মানুষের বিপদে আপদে সাহায্য করতে হবে।
মানুষকে দিনের পথে ডাকতে হবে। হুজুর তাদের আরো জানালো যতদিন না পৃথীবিতে ইসলাম কায়েম হবে ততদিন ইসলামের দ্বীন প্রতিষ্ঠার জন্য লড়ার করে যেতে হবে। নারী নেতৃত্ব হারাম তাই কোন নারীর অনুগত্য করা যাবেনা। ইসলামি রাষ্ট্র প্রতিষ্ঠার জন্য জীবন দিতে হবে। তিনি কুরআনের আয়াতও পড়ে শোনালেন তা হলো :
আল্লাহ তায়ালা বলেন,
আর তোমাদের কি হল যে,
তোমরা আল্লাহর রাস্তায় যুদ্ধ
করছ না! অথচ দুর্বল পুরুষ, নারী ও
শিশুরা আর্তনাদ করে বলছে, হে
আমাদের প্রতিপালক!
আমাদেরকে এই জালেম
অধিবাসীদের থেকে বের করুন
এবং আমাদের জন্য আপনার পক্ষ
থেকে একজন অভিভাবক নির্ধারণ
করে দিন। আর আপনার পক্ষ থেকে
একজন সাহায্যকারী নির্ধারণ
করে দিন।।(সূরা নিসা আয়াত নং-৭৫)
আল্লাহ্ পাক বলেন, যদি তারা
তোমাদের সাথে যুদ্ধ করে তবে তোমরাও
তাদেরকে হত্যা করো,
অবিশ্বাসীদের জন্য
এটাই প্রতিফল। (সুরা বাকারাঃ১৯১)
আল্লাহ যদি এক দলকে অপর দলের
দ্বারা প্রতিহত না করতেন,
তাহলে গোটা দুনিয়া বিধ্বস্ত
হয়ে যেতো।(সুরা বাকারাঃ ২৫১)
এসব শোনার পর তাদের মনমানসিকতার ব্যাপক পরিবর্ত আসলো তার জিহাদের জন্য উদ্বত্যা হলো।
এর পর হুজুর জান্নাতে গেলে কি পাবে সে সম্পর্কে কিছু আয়াত শোনালো :
সূরা আর রাহমান আয়াত: ৫৬
তথায় থাকবে আনতনয়ন রমনীগন, কোন জিন ও মানব পূর্বে যাদের ব্যবহার করেনি।
সূরা আল-ওয়াকিয়াহ আয়াত: ২২
তথায় থাকবে আনতনয়না হুরগণ,
সূরা আল-ওয়াকিয়াহ আয়াত: ২৩
আবরণে রক্ষিত মোতির ন্যায়,
সূরা আল-ওয়াকিয়াহ আয়াত: ৩৫
আমি জান্নাতী রমণীগণকে বিশেষরূপে সৃষ্টি করেছি।
সূরা আল-ওয়াকিয়াহ আয়াত: ৩৬
অতঃপর তাদেরকে করেছি চিরকুমারী
সেই দুই ভাই আজ শরিয়া প্রতিষ্ঠার জন্য তাদের জিবন দিতে প্রস্তুত। তারা নারী নেতৃত্ব মানে না। তার হর্লি অটিজন শ্রীলংকাই ইস্টার সান্ডেতে হামলা সহ সকল হামলার সমর্থন জানাই।
নামাজ পড়ে কি হলো ভালো মানুষ হলো? যারা তাসলিমার নাসরিনের পোষ্টে গিয়ে যারা তাদের অনুভূতির বির্জ ঢেলে দিয়ে আসছেন তারা কি এই গুলা জানেন। নাকি তাসলিমা দি সত্য বলাই অঁতে ঘাঁ লেগেছে। ধর্ম মানুষকে কোন সময় ভালো পথে চলতে দেয় নি। আর ইসলাম ধর্ম সেতো বিছুটি যেখানে লাগে চিরে ফেঁড়ে ধংস করে দিয়ে আসে। যার ভিতরে বিন্দু মাত্রাই ইসলাম আছে সেই পারবে নামাজির পক্ষ নিয়ে কথা বলতে। হ্যাঁ আপনি নামাজ পড়লে আমার সমেস্যা কারন আপনি নামাজ পড়তে গিয়ে হুরের নেসাই পড়ে যাবেন আপনি নামাজ পড়তে গিয়ে জিহাদের শিক্ষা পাবেন যার ফলাফর হিসেবে জিহাদীদের বোমে আমিও উড়ে যেতে পারি।
আপনার ইসলাম শিক্ষাই দেয় ইহুদি খ্রিষ্টান মুসলিমদের বন্ধুনা তার শত্রু তাদের হত্যা করতে হবে লুটপাট করতে হবে। মসজিদে আলোচনা হয় নারী নেতৃত্ব হারাম নারী সরকারকে ক্ষমতাচ্যুত করতে হাবে। মসজিদে জিহাদের পরিকল্পনা করা হয়। এবার আপনি বলুন তাসলিমা দি কি নামাজের বিরুদ্ধতা করা কি খারাপ কিছু বলেছে। আমি তার ফ্রেন্ড লিষ্টে নাই কিন্তু যারা তার সহমত ছিল তাদের আঁতে ঘাঁ লেগেছে ওই যে বলেছি তো যাদের ভিতর বিন্দু মাত্রাই ইসলাম আছে তারা তো বেঁকে বসবেই।
এখন আমি বলবো মসজিদ ভাঙা হোক কুরাআন সব পোড়ানো হোক ইসলাম নামক ভায়রাসকে ধংস করা হোক তবেই শান্তি ফিরে আসবে। মুমিদের মতো অসভ্য জানোয়ারদের র্নিমূল করলেই তবে সব অপরাধ দূর হবে সমাজ থেকে পৃথীবি থেকে।
লিখেছেনঃ-সজীব হোসেন।
↑PREVIOUS-পরিত্রাণ
NEXT-মূর্তি ভাঙ্গার সুন্নত সুমুহ
0 মন্তব্যসমূহ
মুক্তচিন্তার সাথে হোক আপনার পথ চলা।