সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

ফেসবুকে বকরবকর

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহিম! ভালোবাসা একটা ভালো ভাবনা। ভালোবাসাকে পেতে চাওয়া একটা সরল ইচ্ছা। কিন্তু ভালোবাসা পাওয়ার লোভে, যেকোন ভাবে নিচে নেমে যাওয়া। এইটা অমানবিক। কেননা ভালোবাসা দিয়ে যুদ্ধ জেতা যেতে পারে। কিন্তু যুদ্ধ দিয়ে ভালোবাসা না! ২।হামলা হচ্ছে ভোলায় আর উনারা মন্দির পাহারা দেন হাটহাজারীতে। সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির দেশ বাংলাদেশ। এদিকে নাস্তিক ব্লগারদের দাবী এই ছবিটা পুরোনো তিনারা আসলে সমাবেশ করার জন্য লাইন ধরেছেন হাতে হাত মিলিয়ে। বিষয়টা হলো এরা অবিশ্বাসী বলদ এরা তো এরকম কইবোই তাতে কি? দেশ তো আমাদের সবার তাই না? ৩।প্রিয়া সাহার ফাঁসি চাই! কিন্তু মুসলমান আল্লা নবীরে সু...দে সুয়েজ খাল বানায়ে দিলেও কোন সমস্যা নেই। বিষয়টা আপনারা আসলে বুঝেননি একটু বুঝিয়ে দেই। বাপের ইয়েতে যদি পুত্রগন ইয়ে করে,  বাপ কি আর সেই পুত্রদের কিছু কইতে পারেন? সব দোষ তো ওই সালা মালাউন দের। ৪।দাবীটা যেন কার ছিলো? ছয় দফা দাবী দিয়ে বাঙালীর ইয়ে রক্ষা করেছিলেন সেই মহান স্যারের নামটা যদি কেউ কইতেন। আরেকটা দফা আছিল ১৩ দফা সেই দফাও আমাদের সরকার স্যারেরা মেনে নিয়েছিলেন। আমি ভাবতেছি কি য...

ইসলামে বর্বরতা ও অনুভূতি

অনেকেই বলে আপনি আমার  ধর্ম বিশ্বাসে আঘাত দিচ্ছেন কেন কই আমি তো আপনার নাস্তিকতাই আঘাত করছিনা।  কিভাবে ভাই?  আপনি আমাকে আঘাত করছেন না? আপনি তো মডারেটর মুসলিম শুনে মুসলিম আপনি কখনো কুরাআন পড়েনি। যেভাবে আপনাদের কুরাআন হিংসা বিদ্বেস ছড়াচ্ছে যেভাবে  কাফেরেগের সাথে যুদ্ধ হত্যা করতে বলেছে কাফেররা নিশ্চন না হয়ে যাওয়া পর্যন্ত যে ভাবে যুদ্ধ হত্যা চালিয়ে যেতে বলেছে এটাকে তো বিশ্বাসে বা যুক্তিতে আঘাত বলা যাবেনা  বরং সহানুভূতি। শেসমেস আপনাদের কথাই ঠিক দাড়ালো। তাই বলে আমরা আপনাকে বা আপনাদের হত্যা করতে যাব না আপনাদের সাথে যুদ্ধ করব না কিংবা গর্দানে চাপাতির আঘাত করবো যতক্ষন পর্যন্ত আপনি বা আপনারা না শেষ হয়ে যান। বিচার করুন তো মাননীয় মাডারেট ধার্মীকগন কারা সভ্য। আপনারা ধর্ম যুদ্ধের নামে বির্ধমীদের উপর অত্যাচার করেন নারীদের অধিকার হরন করেন শিশু বিবাহ আইন প্রতিষ্ঠা করেন। আর আমরা যদি বলি নবি মুহাম্মদ ১৩টা বিবাহ করেছে ৬ বছরের আয়াশাকে বিবাহ করে ৯ বছর বয়সে তার সাথে সেক্স করেছে। দিন শেষে সূর্য আল্লার আরসের নিচে ঘুমাতে যায় । মুহাম্মদ বুরাকে চড়ে মহাকাশে গিয়েছে এসব মি...

ধর্ম বিষয়ে আমার প্রশ্নগুলো ২য় পর্ব

আমি ফাতিমা জান্নাত বলছি। প্রথম এবং তৃতীয় পর্ব গুলোও পড়তে পারেন। প্রথম পর্ব তৃতীয় পর্ব আমার ৫ম প্রশ্ন ক) ইসলাম ধর্ম “Child Adoption/ সন্তান দত্তক" নেওয়াকে কেন নিষিদ্ধ করেছে (কারো কারো মতে নিরুৎসাহিত করেছে)??? খ) বাংলাদেশ সরকার কেন “ভিনদেশি নাগরিকদের” বাংলাদেশি শিশু adopt/ দত্তক দেওয়ার ক্ষেত্রে নিষেধাজ্ঞা আইন করেছে? ছোট্ট একটা প্রাণ, তুলতুলে শরীর, এইটুকু হাত এইটুকু পা, অসহায় একটা চাহনি। কেও জিজ্ঞেস করবেন ঐ প্রাণটাকে কি চায় ও? আমার মনে হয় ভাষা দিয়ে বোঝাতে পারলে বলতো- “ আমার মা চাই” “আমার বাবা চাই”। হ্যাঁ একটা শিশুর সবচেয়ে বেশি চাই মায়ের বুকের উষ্ণতা। কারনে অকারণে বাবার দেওয়া হাজারটা চুমো। মায়ের মায়াভরা অপলক চাহনি যার ভাষা শুধু যেনো শিশুটাই বুঝে। পরম ভালবাসায় মাথায় বুলিয়ে দেওয়া বাবার হাত। মায়ের শরীরের ঘ্রাণ, মায়ের আদরের ডাকগুলো আরও কত কি। বাবামায়ের এই আদর যত্ন ভালবাসাই তো ঐ নতুন প্রাণের সাথে বন্ধন নামের একটা অমূল্য জিনিস গড়তে থাকে। আর এই মহামূল্যবান সম্পর্কগুলো ঘিরে ছোট্ট এই জীবনটাতে অনেকগুলো ছোট বড় স্বপ্নের জন্ম হয়। কিন্তু সবার তো এক ভাগ্য হয়না। কিছু শিশ...

ধর্ম বিষয়ে আমার প্রশ্নগুলো ১ম পর্ব

 আমি ফাতিমা জান্নাত বলছি। দ্বিতীয়পর্ব  তৃতীয়পর্ব আমার প্রথম প্রশ্ন  ক) কেনো মুসলিম ব্যতীত অন্য কোন ধর্মের কিংবা মতবাদের মানুষ বেহেশতে যাবেনা? আস্সালামুআলাইকুম এবং Hello everyone। আমার নাম ফাতিমা জান্নাত। আর দশজন বাংলাদেশী মুসলিমের মতো একজন সাধারন মুসলিম। আব্বা আম্মা, ভাই বোন, দাদা দাদু, নানা নানু থেকে চাচা চাচীআম্মা, মামা মামীআম্মা সবাই মুসলিম। ছোটবেলা থেকে বাংলাদেশের আর দশজন মুসলিমের মতো আমিও নামাজ কায়েম করেছি এখনো করি যদিও নিয়মিত না। রোজা নিয়মিত রেখেছি এখনো রাখি। আল্লাহর উপর পূর্ন বিশ্বাস আছে এবং মৃত্যু পর্যন্ত থাকবে ইনশাল্লাহ। গত দুবছর আগ থেকে কিছু ঘটনার প্রেক্ষিতে হঠাৎ মাথায় ঢুকলো আচ্ছা এতো মানুষ বিশেষ করে ইয়াং জেনারেশনের ছেলেমেয়েরা এমন সংশয়বাদীতার দিকে ঝুঁকে যাচ্ছে কেনো। তাদের মায়েরা হিজাব করে, বাবারা নিয়মিত নামাজ আদায় করে তবু কেনো,কি দেখে,কি স্টাডি করে তাদের মধ্যে এই সংশয়বাদীতার সৃষ্টি হচ্ছে। নিজেই নেমে গেলাম জানার জন্য। জীবনে দুইবার কোরান খতম দিয়েছি, নামাজের আদায়ের জন্য অনেক সুরা মুখস্হ করেছি কিন্তু কোনদিনও কোরান, হাদীস কিংবা কোন তাফসীরের...

পরিত্রাণ

আজি এই ঘোর অমাবস্যার সন্ধ্যা তিথীতে বাবু দেবেন কুমার ভট্টাচার্যির মাথায় যেন নরক ভাঙ্গিয়া পরিতে চাহিলো। তিনি হইলেন মন্দিরের পুরোহিত, সন্ধ্যা আহ্নিক সারিয়া তিনি মন্দিরের মধ্যে বসিয়া ভগবত গীতা পাঠ করিতে ছিলেন। মন্দির রক্ষণাবেক্ষণের কার্যে জগাই বলিয়া এক লোক নিযুক্ত রহিয়াছিলো। জগাই বলিয়াছিলো ঠাকুর কি বাটি ফিরিতে বিলম্ব করিবেন? তাহা হইলে সেই সময়ে আমি বাজার হইতে কতক ঘুরিয়া আসিতাম। দেবেন ঠাকুর বলিয়াছিলো যা, কিন্তু অতি সত্তর চলিয়া আসিস, এদিকে রাত্র বাড়িয়া যাইতেছে। জগাই বলিয়াছিলো তাই করিবো ঠাকুর , আমি কেবল পান তামুকটা লইয়াই চলিয়া আসিবো। অতএব মন্দিরে পুরোহিত একাই রহিয়াছিলো । লন্ঠনের আলোয় তিনি বসিয়া গীতা পড়িতে ছিলেন। এমন সময় বাহির হইতে গোঙানির মত শব্দ ভাসিয়া আসিলো। কয়েক বার একই ধরনের শব্দ হওয়াতে, কোথা হইতে এরুপ বিকট শব্দ আসিতেছে দেখিবার ইচ্ছায় পুরোহিত হারিকেন লইয়া মন্দির হইতে বাহিরে আসিয়া এদিক ওদিক অবলোকন করিতে থাকিলেন। আরও কিছু দুর অগ্রসর হইবার পর তিনি যা দেখিলেন, তাহা দেখিয়া তাহার বুক ছ্যাত করিয়া উঠিলো। বস্তার মতন কি একটা যেন মন্দিরের সিড়ির উপর পড়িয়া রহিয়াছে, তাহা হই...

একটু ইসলাম প্রীতি

তপু আর অপু দুই ভাই শান্তু চুপচাপ। যাকে বলে মিনমিনে শয়তান আর কি রাতের আধারে লোকের বাড়ির ঢিল মারা ফল ফলাদি চুরি করা সহ ইত্যাদি কজে তারা পুটু এসব নিয়ে তাদের বাপও ব্যাপক চিন্তাই আছে। কি ভাবে তাদের ভালো পথে আনা যায় কি ভাবে তাদের শান্ত রাখা যায় তাই নিয়ে তাদের বাপ আলোচনা করতে গেলো মসজিদের হুজুরের কাছে। হুজুরে প্রথম পরামর্শ ছিল আপনি নিজে আগে জামাত ইসলামে যোগ দেন নামাজ কালাম পড়েন দেখবেন আপনার ছেলে গুলাও ভালো পথের দিকে এগোবে। হুজুরের কথা মতো কাজ অপু তপুর বাপ নামাজ কালামি হয়ে গেলো টাকা পয়সা বেসি থাকার কারনে পরের বছর হজ ও করে আসলো। বাপের এই কাজকর্ম দেখে ছেলেদুটার চিন্তার ব্যাপক পরিবর্ত আসলো তারা মসজিদে যেতে শুরু করলো নিয়মিত নামাজ পড়া ইসলামি সমাবেসে যোগ দেওয়া এবং শিবিরের সদস্য হতে সময় লাগলোনা না তাদের। হুজুরের সাথে সংখ্যাতা হাওয়া হুজুরের বয়ান শুনতে তারা মসজিদ বেসি সময় দিতে লাগলো। প্রথমে হুজুর তাদের বলতো মুসলিমদের জন্য ইহকাল কোন জিবন নয় এটা একটা পরিক্ষা ভালো পথে চলে মানুষের বিপদে আপদে সাহায্য করতে হবে। মানুষকে দিনের পথে ডাকতে হবে। হুজুর তাদের আরো জানালো যতদিন না পৃথীবিতে ইসলাম কায়েম ...