সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ইসলামে প্রচলিত বিয়ে ও বর্বরতা

মনুসংহিতা একখানি চরম বিভেদমূলক গ্রন্থ। মানুষকে ব্রাহ্মণ,ক্ষত্রিয়, বৈশ্য ও শূদ্র- জন্মসূত্রে এই চারটি বর্ণে ভাগ করা, সংখ্যাগুরু শূদ্রসমপ্রদায়কে ভাগ করে হাজার হাজার জাতের সৃষ্টি করা এবং তাদের মধ্যে আবার কাউকে কাউকে অস্পৃশ্য হিসাবে নির্দেশ করাই এই বিভেদের মূল উৎস। মানুষে মানুষে ঐক্যের পরিবর্তে বিভেদ সৃষ্টি করতে এই গ্রন্থ যে কেবল উৎসাহই দেয় তাই নয়, বরং এই বিভেদকে কঠোরভাবে পালন করার নির্দেশও দেয়। ফলে মানুষে মানুষে পরস্পরের প্রতি ভালোবাসা ও ভ্রাতৃত্ববোধ জাগিয়ে তোলার পরিবর্তে মানুষের অন্তরে ঘৃণা ও হিংসার বীজ ছড়িয়ে দেয়। ঠিক এই কারণেই ১৯২৭ সালের ২৫ ডিসেম্বর মাহাদে বাবাসাহেব ড. ভীমরাও আম্বেদকরের নেতৃত্বে মনুস্মৃতি পুড়িয়ে দেওয়া হয়।  এই বহ্নুৎসবের উদ্দেশ্য সম্বন্ধে বলা হয়, “মনুস্মৃতি শ্রদ্ধার উপযোগী নয় এবং একে পবিত্র গ্রন্থ বলা যায় না। এর প্রতি ঘৃণা দেখানোর জন্য এই সম্মেলন সভাশেষে এর এক প্রতিলিপি দাহ করতে মনস্হ করেছেন। কেননা এ ধর্মের বেশে সামাজিক অবিচার জিইয়ে রাখার প্রণালী বলেই তার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে চায়। তবে হিন্দুরা এখন আর ৫ হাজার বছর আগের আইন মানে না। দুনিয়ার কোথাও আর ম...

ইথোনি

ইথোনি আমি সাধারনত খুব সকালে উঠি বলতে গেলে এক প্রকার মুমিন টাইপের মানুষ আমি নইতো ভোরে উঠতাম না। ভোরের পরিবেশ ভালো লাগার কারনে আমার ঘুম থেকে উঠা। মাঝে মাঝে একটু ধ্যানটেন করি আরকি মন শান্ত রাখার জন্য। যাই হোক একদিন খুব সকালে লম্বা সাদা দাঁড়ি ওলা জোব্বা পড়া তিনটা সুন্দরি পুরুষ লোক আচমকা কোথা থেকে আমার ঘরের বানান্দাই এসে হাজির। প্রথমে তাদের বাংলাদেশের কোন লুচ্চা টাইপের হুজুর মুখ বাদে দেখলে সেই হুজুরের ঈমান দন্ড খাড়ায়ে যাবে। মুমিন না হাওয়ার কারনে আমার অবশ্য তেমনটা হয় নি। হুজুর টাইপের লোক দেখলে আমার আবার সিগারেট ধরাতে মন বলে। আমি একটা সিগারেট ধরিয়ে তাদের দেখতে থাকলাম। অবাক করার বিষয় বাইরে গ্রিল লাগানোর পরেও তারা ভিতরে চলে আসল। আম ি উঠে ঘরের দিকে যাব কারন আমার চাপাতির ভয় আছে আর তাদের দেখতেও দাঁড়ি ওলা মোল্লা মনে হচ্ছে। কিন্তু আবাক করার বিষয় হলো আমার শরীলে কোন অঙ্গ আর কাজ করছে না আগের থেকে চোখে আর কানে ভালো শুনছি দেখছি এই দুইটা অঙ্গ বাদে বাকি সব আচল। আমি ভয় পেয়ে গেলাম আমার অসড় শরীল এরপরেও কাঁপছে। হুজুর টাইপের তিনটা লোক এসে আমার সামনে বসল আমাকে বল্ল পড় "ইথোনি শুদ্ধ শান্ত এবং সত্য আ...

কয়েকটি কবিতা

সেই আনেক দিন হল আমি কবিতা লিখিনি। তুমি চলে গেলে রাত এসে গেলো জোনাক পোকারা হারিয়ে গেলো আকাশ মেঘে ঢেকে গেলো অথচ কবিতা লেখা হয়নি। তোমার পায়ের ছাপ তোমার চুলের গন্ধ শুকানো ফুলে পাপড়িগুলা হঠাৎ করে পেলে না আমার ভিষন কষ্ট হয়। ইচ্ছে থাকলেও যে পারিনা যারা চলে যায় তাদের বেঁধে রাখতে। আসলেই যাদেরকে ভালোবাসা হয় খুব, খুব, খুব বেসি তারাই চলে যায়। কে যেন বলেছিল ভালোবাসলে চলে যেতে নেই। ভালোবাসলেই/ Sajib Hossain আমি কত শত বার আকড়ে ধরেছি, দুঃখ গুলো কে । কত আজানা দুঃখ কে আশ্রয় দিয়েছি কবিতায় । কত ক্ষত বন্দি করেছি কবিতার লাইনে লাইনে । মমি হয়ে যাওয়া দুঃখ গুলোকে আটকে রেখেছি কবিতার পাতায়। কিছুটা বাদ পড়ে যাওয়া দুঃখ মিশিয়ে ফেলেছি কষ্টের কবিতায় । হাজার ফোটা চোখের জল তোমার জন্য রাখা সুখ ঠাঁই দিয়েছি কবিতায় । আমার জন্য কিচ্ছু রাখিনি জারজ কষ্ট, আগণিত চোখের জল রাখতেই পারিনি । সব তোমার নামে ঠাঁই দিয়েছি কষ্টের কবিতায় । ভুলে যাওয়া সুখ পুরোন হাসি কিছুই মিশাতে পারিনি । শুধু কষ্টরাই ঠাঁই করে নিয়েছে । তোমার নামে লেখা সে কবিতায় । কবিতা/ মুছে যাক জরা তোমাদের মন থে...

ইসলাম এবং যৌনাতা

সমাজের সব প্রচলিত ধারনা থেকে আপনি বের হতে পারবেন না। কারন সভ্যতার তৈরি হয়েছে সমাজ থেকে সমাজ আমাদের শিক্ষা দেয় কিভাবে কার সাথে কেমন ব্যাবহার করতে হবে। কাকে সম্মান করতে হবে বা কাদের সাথে উঠাচলা করতে হবে। মানুষ যখন দলবধ্য হয়ে বসবাস শুরু করলো নিজেদের তাগিদে। মানবসভ্যতা যখন দলবদ্ধ হয়ে বসবাস শুরু করলো আদিম যুগে তখন অনেক কাজ সহজ হয়ে গেলো। কয়েকটা পরিবার মিলে যখন একটা সমাজ প্রতিষ্ঠা করলো। তখন আপনা আপনি ভাবে একটা সমাজে তৈরি হলো নিয়ম। তাছাড়া বিবর্তনের মাধ্যামে যখন মানুষ তার প্রকৃতি রুপ নিলো তখন সেই মানুষ সন্তান জন্ম দিলো তখন আপনা আপনি ভাবে নিজের সন্তানের প্রতি একটা ভালোবাসা টান তৈরি হলো মানুষের ভিতরে  যদিও তখন তার পুরোপুরিভাবে সভ্য হতে পারেনি তবুও তারা একট বাঁধনে সিদ্ধ হলো। একই ভাবে মানুষ সহ সকল জীব পশু পাখির ভিতরেও এই অবস্থান টা বিদ্যামান হলো। অনেক ধার্মীকগন দাবি করে তাদের ইশ্বর, আল্লাহ এই পৃথীবি তথা মহাবিশ্ব তৈরি করেছে। বিশেষ করে মুসলিমরা দাবি করে থাকে এই পৃথীবি তাদের আল্লাই ৬ দিনে তৈরি করেছে কতটা হাস্যকর। সেই সাথে তারা আরো দাবি করে পৃথীবির প্রথম মানব আদম এবং প্রথম মানবি হাওয়া এবং ...

কোন কোন দেশ মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর শত্রু?

কোন কোন দেশ মুসলিম রাষ্ট্রগুলোর শত্রু? ধ সৌদি আরব ও চীন। এই দুটি দেশ চায়না তাদের দেশে ইসলামিস্টদের বাড় বাড়ন্ত হোক। কিন্তু এই দুটি দেশ খুব ভাল করে চায় অন্যদেশে ইসলামীত্ব বাড়ুক। ইসলাম ক্যান্সারের ভাইরাসের মতো আক্রান্ত করুক। ইসলাম নিয়ে অন্য দেশগুলো পেরেশানে থাকুক। ইরাক সিরিয়ায় ঘটে যাওয়া ইসলামিক সেস্ট তথা আইএসের সন্ত্রাসবাদ দেখে সৌদি আরব বুঝে ফেলেছে তারা যদি ইসলামের রক্ষনশীল নিয়মগুলো আঁকড়ে ধরে থাকে তাহলে সামনে ভয়াবহ বিপদ ছাড়া আর কিছু নেই। আর দেশ তথা দেশের লক্ষ লক্ষ মানুষকে এর পরিস্থিতির জন্য ভয়াবহ মাসুল দিতে হবে।  এমন কি দীর্ঘ দিনের লালিত রাজতন্ত্রের আসন থেকে ক্ষমতাচ্যুতও হতে পারে তারা। তাই তারা ইসলামের রক্ষণশীল নিয়মগুলো আস্তে আস্তে ঝেড়ে ফেলে উদার হওয়ার চেষ্টা চালাচ্ছে। সৌদি আরব নিজেই ইসলামের বিভৎস পথ থেকে সরে আসতে চায়লেও কিন্তু অন্য উন্নয়নশীল মুসলিম দেশগুলো ইসলাম থেকে সরে এসে উদার হোক তা সৌদি আরব চায় না। তারা এখনো সমানভাবে পৃথিবীর বিভিন্ন রাষ্ট্রে মসজিদ-মাদ্রাসা ভিত্তিক ইসলামের প্রচার ও প্রসারের জন্য বিশাল বহরে অর্থ অনুদান দিয়ে থাকেন। সৌদি আরব এই  অনুদান এখনো বন...

আরব্য সংস্কৃতির দাস বাংলাদেশী মিসকিনদের অবস্থান

দেশে ক্যাসিনো থাকা খারাপ না। যাদের অঢেল টাকা পয়সা তাদের জন্য হলেও ক্যাসিনো দরকার। এই যেমন বারে গিয়ে একটু সময় কাটানো, উপরি আয়ের কিছু টাকা দিয়ে ক্যাসিনোতে গিয়ে খরচ করে নিজের জাত চেনার জন্য হলেও ক্যাসিনোর প্রয়োজনীয়তা আছে। সবাই যে নিজের জাত দেখানোর জন্য যায় তা না, কেউ কেউ দুই পেগ মারার অভ্যেস আছে বলেই যায়। তাছাড়া বিদেশী পর্যটকদের জন্যও প্রয়োজন ক্যাসিনো। কিন্তু এদেশের বিশেষ এক সংখ্যাগরিষ্ঠ গোষ্ঠির মদের বার নিয়ে যথার্থ আপত্তি আছে। সেই সংখ্যাগরিষ্ঠরা মনে করে, যেহেতু তাদের সংখ্যা এদেশে ৯০%, তাদের ধর্ম আবার এসব মদ টদ ইহলোকে এলাউ করেনা, সেহেতু তাদের এই এই দেশটাতে ক্যাসিনো ফ্যাসিনো থাকা উচিত নয়। দেশের অনেক পর্যটন কেন্দ্রে এখনো মদ টদ এগুলো বিক্রি করা হয় খুব লুকিয়ে চুরিয়ে। মদের বার, নাইট ক্লাব, জলসা, ফ্রি সীবীচ, এগুলোকে এক অদৃশ্য শেকলে বেঁধে রেখেছে। মানুষের আনন্দের এই উপাদানগুলো আমাদের দেশে অনেকটা বোবার মতো হয়ে থাকে। তাই কোন মেয়ে বিকিনি পড়ে সমুদ্র সৈকত এনজয় করেনা, আর অনেকে ফ্রি মুডে নাইট ক্লাবও উপভোগ করেনা। কিছুদিন আগে আমি এক দুবাই ফেরত ভদ্রলোকের সাথে কথা বলছিলাম। ভদ্র লোককে প্রশ্ন কর...

একনায়ক (১ম পর্ব)

গতকাল ওবায়দুল কাদের বলেছিলো আওয়ামীলীগে নাকি শুদ্ধি অভিযান হবে। তার মানে আওয়ামীলীগ অশুদ্ধ হয়ে গেছে। তাহলে প্রশ্ন আসে আপনারা থাকতে এসব কিভাবে হলো? যখন হলো তখন আপনারা কি করছিলেন? বাঁধা কেনো দেন দেননি? যেহেতু আপনারা বাঁধা দেননি সে গুলোকে এতদিন প্রশ্রয় দিয়েছেন? আচ্ছা ধরে নিলাম আপনারা এসব এতদিন জানতেন না। এসব আপনাদের অগোচরেই হয়েছে। তাহলে এখন যেহেতু জেনে গেছেন সেহেতু ব্যবস্থা নিচ্ছেন না কেনো? শেখ মুজিবের আদর্শকে যারা গলাটিপে হত্যা করছে।। তাদেরকে চোখের সামনে দেখেও তাদের অপকর্মের বিচার শুধু "অভিযান চালাবো" বলে অনির্দিষ্ট ভবিষ্যতের হাতে ছেড়ে দিয়েছেন কেনো? নাকি আপনারা ভয় পাচ্ছেন? ন্যাশনাল জিওগ্রাফি চ্যানেলে "Dictator Rule Book" নামে একটা অনুষ্ঠান হয় আমি প্রায়শই ওটা দেখি। সেখানে দেখানো হয় কিভাবে পৃথিবীতে বিভিন্ন সময়ে বিভিন্ন দেশের এক নায়কেরা কিভাবে সাধারণ মানুষের উপর নির্যাতন করেছে। শুধুমাত্র ক্ষমতায় টিকে থাকার জন্য তারা নিজেদেরকে প্রকাশ করেছে ঈশ্বর রূপে। আর তাদের চ্যালা চামুন্ডারা সারাদিন তাদের গুণো গান করতো।  সরকারি লোকেদের সাহায্যে ক্ষমতায় টিকে থাক...

কে মুসলমান? কারা মুসলমান নামের ভণ্ড?

মুসলমান নামের অন্ধবিশ্বাসী মূর্খ ভণ্ডে দেশ বিদেশ ভরে গেছে, তাই দেশে বিদেশে তাদের দ্বারা এতো দুর্নীতি, ধর্ষণ, সন্ত্রাস অনাচার। অন্ধবিশ্বাসী নামাজী মুসলমান বিসমিল্লাহ্‌ বলে ধর্ষণ করে, ঘুষ খায়, দুর্নীতি করে, আল্লাহু আকবর বলে মানুষ খুন করে। মূর্খতা অজ্ঞতার কারণে তারাই আবার বুক ফুলিয়ে নিজেকে মুসলমান পরিচয় দেয়। আংশিকভাবে ইসলাম মানা অর্থাৎ শুধু বিশ্বাস করা আল্লাহ বলে একজন আছে, কোরান সেই আল্লাহর নাজিল করা কিতাব, তার উদ্দেশ্যে আত্মসমর্পণ ও সন্তুষ্টিমূলক কিছু কথা বলে নামাজ পড়াই কি শুধুমাত্র ইসলাম? ইসলাম কি শুধুমাত্র বিশ্বাস করার নাম, নাকি আমল করা, কায়েম করা বা কোরান-সুন্নাহ বাস্তকবায়ন করার নাম ইসলাম? কোরান-সুন্নায় লাথি মেরে তাগুত তথা মানবরচিত আইনের উপর আনুগত্য আনলে কি আর সে কখনো মুসলমান থাকে? কোরান-সুন্নায় লাথি মেরে তাগুত তথা মানবরচিত আইনের উপর আনুগত্য এনে কেউ নামাজ পড়লে রোজা রাখলেই কি সেই নামাজ-রোজা কখনো কোরান অনু্যায়ী কবুল হবার কথা? সকালে শয়তানের মূর্তির সামনে পূজা করে বিকালে আল্লাহর উদ্দেশ্যে মসজিদে নামাজ পড়লে যেমন সে নামাজ কখনো কোরান অনুযায়ী কবুল হবেনা, তেমনি কোরান-সুন্ন...

সাপ্তাহিক ধর্মীয় ব্যাঙানিক প্রশ্ন ২য় পর্ব

শুরু যেহেতু করেইছি আপনাদের অনুপ্রেরণা পেলে হয়তো এখানে সেগুলো যুক্ত হয়েই থাকবে।  দাঁড়িপাল্লা ধমাধম সুদি আরবের প্রধান দুইটি তেলের খনিতে ড্রোন অ্যাটাক। সুদির বাফ আমেরিকা আর কাজিন ইসরায়েলের সন্দেহ--এইটা ইরানের কাজ। এখন ধরেন আমেরিকা-ইসরায়েল যদি ইরানের সাথে যুদ্ধ বাধায়, তাহলে বাংলাদেশের মমিনরা সুদি নাকি ইরান--কারে সাপোর্ট দেবে এবং কেন? Bonggog bihoggo মুমিনরা কোরান-সুন্নাহবিরোধী কামকাজ করলে ইসলামের কোনো ক্ষতি হয়না, কিন্তু ইসলাম খারাপ বললে মুমিনগুলি গালাগালি, সন্ত্রাস করে কেনো? ইয়াজিদের হাতে মোহাম্মদের নাতী ইমাম হোসেন নির্মমভাবে খুন হওয়া কি শুধুমাত্র আলীর অনুসারী শিয়াদের জন্য শোক, সুন্নি মুসলমান কেন খুশী? কোরানের আল্লাহর আয়াত সত্য বলে বিশ্বাস করতে বলা হয়, আল্লাহর আদেশ বাস্তবায়ন করতে গেলে জঙ্গী-সন্ত্রাসী হিসেবে শাস্তি পেতে হয় কেনো? পিতৃহীন সন্তানের পরিচয় কি মুসলমানদের জন্য খুবই সম্মানজনক? "মুহাম্মদ তোমাদের কোন ব্যক্তির পিতা নন; তাঁর স্ত্রীগণ তোমাদের মাতা।" মোহাম্মদের জন্য কোন্ মুজেজা বিশ্বাসযোগ্য হতো, চার লক্ষ কি. মি. দূরের চাঁদ ভাঙ্গা, নাকি পানিকষ্...

বিজ্ঞানময় কুরআন

যারা বলে কুরাআন বিজ্ঞানময় তাদের জন্য আজ বিজ্ঞানময় কুরআনের বৈজ্ঞানিক আয়াত গুলো তুলে ধরা হলো। নিজ দ্বাতিয়ে নিজের মাথার ঘিলু দিয়ে বুঝে নিন আল্লা তথা মুহাম্মদের দুস্ত কোন লেবলের বিজ্ঞানী নি:সন্দেহ, তোমাদের প্রতিপালক আল্লাহ ,যিনি আসমান ও জমীন ছয় দিনে সৃষ্টি করিয়াছেন, অনন্তর সিংহাসনে সমাসীন হইয়াছেন, তিনিই দিনকে রাত্রির দ্বারা আচ্ছাদিত করেন, যাহা উহার পিছনে দৌড়াইয়া চলে এবং তিনিই চন্দ্র, সূর্য, নক্ষত্রসমূহকে তাহার নির্দেশাধীন করিয়াছেন। (সুরা আল আরাফঃ৫৪) তোমাদের প্রতিপালক সেই আল্লাহ তিনি আকাশ ও ভূমন্ডল সৃষ্টি করিয়াছেন ছয় দিবসে, তৎপর তিনি অধিষ্ঠিত হন আরশের উপর। ( সুরা ইউনুস:৩) আল্লাহ পৃথিবী, গাছপালা প্রাণিজগত আগে সৃষ্টি করেছেন, এরপরে সপ্ত আকাশ বা মহাকাশ। বলুন, তোমরা কি সে সত্তাকে অস্বীকার কর যিনি পৃথিবী সৃষ্টি করেছেন দু’দিনে এবং তোমরা কি তাঁর সমকক্ষ স্থীর কর? তিনি তো সমগ্র বিশ্বের পালনকর্তা। তিনি পৃথিবীতে উপরিভাগে অটল পর্বতমালা স্থাপন করেছেন, তাতে কল্যাণ নিহিত রেখেছেন এবং চার দিনের মধ্যে তাতে তার খাদ্যের ব্যবস্থা করেছেন-পূর্ণ হল জিজ্ঞাসুদের জন্যে। অতঃপর তিনি আকাশে...

নাস্তিকের বাইবেল-THE ATHEIST’S Bible

“পৃথিবী জানলে বিষ্মিত হবে যে, মানবজাতির উজ্জ্বল নক্ষত্রগুলোর অধিকাংশই ধর্মের প্রতি অনাস্থা পোষণ করে।”- বলছিলেন জন স্টুয়ার্ট মিল। এটা সত্যিই বিষ্ময়কর, প্লেটো থেকে শুরু করে আইনস্টাইন, ইবনে সিনা থেকে মহাত্মা গান্ধী, এ পর্যন্ত জন্ম নেয়া দার্শনিক, বিজ্ঞানী ও চিন্তাবিদ দের অধিকাংশই ঈশ্বরের প্রতি বা প্রচলিত ধর্মের প্রতি না-আস্থা পোষণকারী। এবং এটাও বিষ্ময়কর যে তৃতীয় বিশ্ব বা অনুন্নত বিশ্ব, যেখানে মানুষ শিক্ষা-দীক্ষা বা অর্থনৈতিক উন্নয়নের দিক থেকে পিছিয়ে আছে সেখানেই আস্তিকের হার বেশি। বর্তমান হিসেব মতে, পৃথিবীতে ৩৩ভাগ খ্রীস্টান, ১৯ ভাগ মুসলমান, এবং ১৬ ভাগ নাস্তিক, এবং বলাবাহুল্য- এটাও সত্য যে খ্রীস্টানদের মধ্যে অর্ধেকের বেশি নামে মাত্র খ্রিস্টান,আছে নামে মাত্র মুসলিম, হিন্দু এবং অন্যান্য ধর্মের অনুসারী, এই হিসেবে নাস্তিকের হার দাঁড়ায় সবচেয়ে বেশী। এই গ্রন্থটি নাস্তিকদের বাইবেল নামে পরিচিত এবং সমাদ্রিত। এতে সংকলিত একক কোনো ঈশ্বরের বানী নয় বরং শুরুতেই উল্লেখিত মানবজাতির কিছু নক্ষত্রপুঞ্জের স্রষ্টা, সৃষ্টি ও ধর্ম নিয়ে ভাবনা। হয়তো পৃথিবীতে আমাদের কাজ ঈশ্বরের উপাসনাই ন...