সরাসরি প্রধান সামগ্রীতে চলে যান

পোস্টগুলি

অক্টোবর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

ফেসবুকে বকরবকর

প্রতি বছর বইমেলা আসার আগে একটা চিন্তা মাথায় আসে ইস এবার যদি আমার কোন বই প্রকাশ হইতো? পরক্ষনেই মনে হয় এইসব কঠিন কর্ম আমার জন্য নয়। বই লেখে তো জ্ঞানী গুনি রা আমি যা পারি সেই লেখকের কঠোর সমালোচনা করতে। শুধু লেখকের লেখার তো একদমই নয়। কেননা আমি তো আসলে বই পড়ি না। আমি শুধু খোঁজ রাখি লেখক কার সাথে কতবার শুয়েছে? লেখক আমার ধর্ম, জাতীয়তা নিয়ে,আমার প্রিয় দল নিয়ে আমার এবং আমার পছন্দের জিনিস গুলো নিয়ে বিরুপ মন্তব্য করেছে কিনা সেই সব বিষয় গুলো। আসলে দাদা আমি তো বই পড়ি না লেখার সমালোচনা কিভাবে করবো? তবে বই পড়া নিয়ে নিচের কয়েক লাইন পড়ে দেখা যেতে পারে। বই পড়া থেকে আনন্দ, বুদ্ধি ও সক্ষমতা অর্জিত হয়। বই পড়তে হয় একাকী এবং তাতে অবসর ভরে ওঠে নির্মল আনন্দে, বুদ্ধি আসে বইয়ের কথামালা থেকে, আর সক্ষমতা আসে গ্রন্থগত বিদ্যার সঙ্গে বিষয়বুদ্ধির সংশ্লেষে। একজন বিশেষজ্ঞ খুঁটিনাটি বিষয় ভালোভাবে বিচার-বিশ্লেষণ করতে পারেন। তিনি তথ্য ও তত্ত্বে পারঙ্গম। তবে বই পড়ায় অত্যধিক সময় ব্যয় করলে শরীর-মনে আলসেমি ভর করতে পারে। বুদ্ধিবৃত্তিক কর্মে মাত্রাতিরিক্ত ব্যাপৃত হলে মেকিত্ব তৈরি হতে পারে এবং অতিমাত্রায় নিয়মচর্চা ...

ধর্ম বিষয়ে আমার প্রশ্নগুলো চতুর্থপর্ব

আমি ফাতিমা জান্নাত বলছি। আমার দশম প্রশ্ন  ক)    একজন নারীর খোলামেলা পোষাক কিংবা জীবনযাপন দেখে কারো যৌন অনুভুতি জাগার কারনে ধর্ষন, হত্যা কিংবা ওগুলোকে সাপোর্ট করা কি ন্যায় সংগত? আজকে ছোট্ট একটা কুইজ দেই আপনাদের:    ১৫/১৬ বছর আগে কক্সবাজার বেড়াতে যাওয়ার সময় চকরিয়া নামক জায়গায় জঙ্গলের ভেতর থেকে কে যেন আমাদের গাড়িতে কয়েকটা পাথর ছুরে মেরেছিল। ড্রাইভারের পাশের গ্লাসটা ফেটে গেলেও ভাগ্য ভালো কেও কোনও আঘাত পায়নি। লোকাল এক পুলিশের থেকে পরে জানতে পারলাম অল্প বয়সি বখাটে ছেলেপুলে জঙ্গলের ভেতর থেকে লুকিয়ে লুকিয়ে গাড়িগুলোতে ঢিল মারে। কে কয়টা নিশানা লাগাতে পারে এটার উপর তারা নাকি টাকার বাজি ধরে। একবারও ভাবেনা পাথরের আঘাতে কেউ মারাও যেতে পারে। বখাটে ছেলেরা ওদের বখাটে অনুভূতি কে নিয়ন্ত্রণ করতে পারেনা। পরিবেশ, পরিস্হিতিই ওদের এমন বানিয়েছে। আমরা ঐপথ দিয়ে গেলে ওরা তো পাথর মারবেই এতে ওদের কি দোষ?  খাবার সামনে দেখলে তো মাছি বসবেই। সিন্দুক খোলা থাকলে চুরি তো হবেই। তো এর সমাধান কি করা উচিত ছিল- ১)     ঐ একমাত্র হাইওয়ে দিয়ে আমাদের কক্সবাজার যাওয়াই ...

ইসলামও নুনুভুতি

কৃষ্ণকে লুচ্চা বললে অনুভূতিতে আঘাত লাগেনা। রামলীলা করেলো বললে অনুভূতিতে আঘাত লাগেনা। যিশু যে যিশু নয় ঈসা বললে অনুভূতিতে আঘাত লাগেনা। ইহুদি খ্রিষ্টান হিন্দু পাগল খারাপ হিন্দুরা গুরুর মুত খাই মূর্তি পুজা করে বললে তাদের অনুভূতিতে আঘাত লাগেনা। আঘাত যতসব মুসলমানদের বেলাই উগরে উগরে উঠে মুহাম্মদের জিবনী নিয়ে একটু আলোচনা করলে । মুহাম্মদ একাধারে রাজনীতিবিদ, শাসক, ধর্ষক, ডাকাত, লুচ্চ, বহুবিবাহ কারী দাসী ভোগ কারি এবং ইতিহাসের সেরা টকবাজ ছিল একথা বল্লে অনুভূতিতে আঘাত লেগে যায়। সত্য শুনতে কারো ভালো লাগেনা। সত্য হলো মুহাম্মদ নিজের ভায়ের মেয়ের সাথে বিয়ে করেছিল যার বয়স কিনা ছিল ৬। মুহাম্মদ তার চাচতো বোনের সাথে পরোকিয়া করতো লোকে ধরে ফেলাতে সে সেটাকে মিরাজ বলে চালিয়ে দেয়। সত্য হলো মুহাম্মদ যুদ্ধের ময়দানে কো ন প্রতিপক্ষকে হত্যা করতে পারলে তার স্ত্রী কে সেই রাতেই ভোগ করতো। মুহাম্মদ তার জামানায় কোন তার সমান কেউ হোক তাদের রাখতো না তাই সেকালে যেসব কবি গন কবিতা লিখতো চিত্রকর ছবি আকতো তাদের ধরে ধরে হত্যা করতো মুহাম্মদ। এগুলা সত্য সত্য বল্লে তো অনুভূতিতে আঘাত লাগবেই। নিজের বাপ দাদার ধর্ম ব্যবসকে ...

কোরাণে আল্লাহর মিথ্যাচার আবিষ্কার

কুমতলবী গোঁজামিলের তাফসীর দিয়ে সত্য ধামাচাপা দিতে মুমিনরা কি প্রস্তুত? পৌত্তলিক মুশরিকদের উপাস্য মূর্তি নাকি শোনে না, দেখে না, কোন কথার উত্তর দেয়না, উপাস্যের কোন উপকার বা অপকারেও আসেনা। তাহলে ঐ উপাস্য মূর্তি বা শয়তান আল্লাহর বান্দাদের ক্ষতি করে, পথভ্রষ্ট করে, জাহান্নামী করে বলা কি আল্লাহর মিথ্যাচার নয়? ১৯. সূরা মারইয়াম ৪২. যখন তিনি (ইবরাহীম) তার পিতাকে বললেন: হে আমার পিতা, যে (মূর্তি) শোনে না, দেখে না এবং তোমার কোন উপকারে আসে না, তার এবাদত কেন কর?  ২০. সূরা ত্বোয়া-হা ৮৯. তারা কি দেখে না যে, এটা (মূর্তি) তাদের কোন কথার উত্তর দেয় না এবং তাদের কোন ক্ষতি ও উপকার করার ক্ষমতাও রাখে না।   মূর্তি যদি শোনেনা, দেখেনা, কথা বলতে পারেনা, ভালোমন্দ কিছুই করার ক্ষমতা না থেকে থাকে, তাহলে কোরানে ০৬ঃ১৩৭ আয়াতটি কি মিথ্যা আয়াত? কোরানে এই 'মিথাচার' আয়াত ঢুকলো কীভাবে?  উপাস্য মূর্তি যদি শোনে না, দেখে না, কোন কথার উত্তর দেয়না তাহলে আল্লাহর ভাগ কীভাবে তার শরিক উপাস্যরা নিয়ে নেয়? আল্লাহর শরিক আছে তা ০৬ঃ১৩৬ আয়াতের মাধ্যমেই আল্লাহ স্বীকার করেই নিলো।   ...

ইসলাম এবং দাসী

আমাদের বর্তমান সময়ে দাস-দাসীর চিন্তা কল্পনাও করতে পারিনা , এ নিয়ে নৈতিকতার প্রশ্ন আসে আমরা বর্তমান সময়ে নৈতিক ভাবে যথেষ্ট ভালো অবস্থানে রয়েছি ১০০ বছর আগের চেয়ে । সে ক্ষেত্রে ১৪০০ বছর আগের নৈতিকতার সাথে কোনো মিল পাওয়া যাবেনা এটাই স্বাভাবিক । যেহেতু আমাদের সমাজ বা আমাদের বর্তমান সভ্যতার সাথে আগের সভ্য সমাজের মিল পাওয়া সম্ভব নয় সেজন্যই আমাদের কাছে আগের রীতি গুলো বর্বর লাগা অস্বাভাবিক নয় । সেক্ষেত্রে পুরোনো রীতি গুলোকে বৈধতা দেয়ার চেষ্টা চালানো খানিকটা চতুরতা । ধর্ম এ ব্যাপারে প্রায়ই পথের কাটা হয়ে দাঁড়ায় আর সেজন্য খানিকটা হলেও বর্বর culture গুলোকে আমরা বৈধতা দেয়ার চেষ্টা করি । কেউ যদি সতীদাহ প্রথার গুণগান গাওয়ার চেষ্টা করে তখন নিশ্চই আপনার ভুরু কুচকাবে ?? যাই হোক ইসলাম যৌন দাসী নিয়ে কি বলে সে সম্পর্কে কিছু প্রশ্নের উত্তর দেয়ার চেষ্টা করি । ১.ইসলামে যৌন দাসী কি হালাল : পবিত্র কোরানে সু-স্পষ্ট করে বলা হয়েছে যৌনদাসী সম্পর্কে , মোট ১৫ বার কোরানে উল্লেখ্য রয়েছে যৌনদাসী বিষয়ে । যে কোনো পুরুষকে তার যৌনাঙ্গ হেফাজত করতে বলা হয়েছে স্ত্রী এবং যৌনদাসী ব্যতীত । অর্থা...

নাস্তিকের তন্ত্রলাপ

কেন সার্বজনীন কালী সাধনার এই সময়ে কিঞ্চিৎ তন্ত্র বিষয়ক আলাপ অথবা নাস্তিকের তন্ত্রালাপ : আগের কালিপুজোর সময়ে লেখা,তবে আজো একই ভাবে প্রাসঙ্গিক গতবার কালিভক্ত কিছু অর্বাচিনের অতি-ভক্তির কারণে একটু এই নিয়ে একটু কৌতুহলী হয়েছিলাম,তার প্রেক্ষিতে একটা লেখা লেখা,এইবারেও দেখলাম কোনো পরিবর্তন হয় নি।এক কালিকাশ্রিত ভাম গতকাল মদ্যপান বেশি করে আজ ছুটি নিয়ে আমার যাতনা অতীব বাড়িয়েছিল।গর্দভ,একদিকে রাত বারোটার কিছু আগে মায়ের শরীর খারাপ,হাসপাতালে নিতে হবে বলে,সাড়ে বারোটার সময়ে ডিপার্টমেন্ট এর হোয়াটস আপ এ দাঁত বের করে রসিকতা করেছে।যাইহোক,যত ভক্ত দেখছি ততই নিজের অবস্থান পোক্ত হচ্ছে।না,এইসব বলা ঠিক না তাই মূল প্রসঙ্গে আসি! প্রতিবছরের মতোই এই বছরেও নিজের কর্মস্থলে কয়েকজন কালীসাধক এর দাপাদাপির কারণে বড় বিরক্ত হয়েছি। এদের বাড়িতে কালীপুজো হবে। ভালো কথা, যা ইচ্ছা কর কিন্তু কাজ ফেলে সারাদিন এই বিজ্ঞান আর ধর্মের মিশ্রণ করে কি করে কয়েকটা প্রাতিষ্ঠানিক শিক্ষা পাওয়া মানুষ এই রকম অর্বাচীন আর ছাগল হয় ওটা ভেবে বড় মন খারাপ হচ্ছে। এরা তন্ত্রমন্ত্র ইত্যাদি নিয়ে লাফায় অথচ বিষয়টা ও ভালো করে জানে না বা জানতে চায় না...

গডলেস কালী

হিন্দুদের সব দেবীদের পড়নেই বেশ ভালো ভালো শাড়ি এবং অলংকার , শুধু কালীকেই কেন টপলেস করা হল-এটা নিয়ে কিছু খোঁজাখুজি করলে প্রচুর আধ্যাত্মিক গ্যাস বেড়োবে-যথা কালী হচ্ছে রিয়ালিটির প্রতীক-অসীম-তাই তাকে "সসীম" কাপড় পড়ানো যায় না। বা তার উন্মুক্ত স্তন প্রতীকি-তিনিই যে জনগণকে খাইয়ে দাইয়ে টিকিয়ে রেখেছেন তার প্রতীক। মানে আমরা সবাই তার ওই ব্রেস্ট ফি্ডেড সন্তান আর কি ! কিন্ত আমার মনেহয় এগুলো সব মনগড়া কথাবার্তা। যেকোন দেবীর পোষাকই সমকালে, মেয়েরা যেসব পোষাকে অভ্যস্ত, সেগুলোই। কালি বৈদিক দেবী নন। কেউ কেউ বলেন অথর্ব বেদে তার উল্লেখ আছে-কিন্ত সেই কালিকা, আর কালিকাপূরাণের কালী এক নন। কালী আসলেই অন্যার্য্যপূজিত দেবতা। এবং আর্য্যদের আগমনের আগে ভারতে অনার্য্য জাতিগোষ্টির মধ্যে মেয়েরা উর্ধাঙ্গ ঢেকে রাখত না। এখনো আদিবাসিদের মধ্যে অনেক উপজাতিতেই মেয়েরা উর্ধাঙ্গ ঢেকে রাখে না। এর সব থেকে বড় উদাহরন মহাভারতে। একে একে পাশায় হেরে পঞ্ছ পান্ডব সবাই দাস হয়েছেন। দুঃশাসন তাদের উত্তরীয় খুলতে বলছেন। কারন দাশেরা ( যারা অন্যার্য্য ছিল) তারা উর্ধাঙ্গ নিবারন করত না। শুধু গোল বাধল যখন দ্রোপদীকে পনে রেখে...

আমি সাক্ষ্য দিচ্ছি

আমি সম্পূর্ণ স্বজ্ঞানে, সুস্থ মস্তিষ্কে এবং সোচ্ছায় সাক্ষ্য দিচ্ছি যে ইতিপূর্বে লোকমুখে শোনা অনেক কাল্পনিক চরিত্র এবং তাদের সাথে জড়িত নানান ধরনের অবিশ্বাস্য, উদ্ভট, নিতান্ত কল্পনাপ্রসূত রূপকথা জাতীয় কাহিনীসমূহের সত্যতা সম্পর্কিত যেসকল মৌখিক এবং লিখিত সাক্ষ্য দিয়েছিলাম, তা নিতান্তই - (১) সরল বিশ্বাসে (২) ভুলবশত, (৩) ব্যক্তিগত অজ্ঞতা (৪) রাষ্ট্র, অগনিত উন্মাদপ্রকৃতির মানুষকর্তৃক শারিরীক আক্রমনের আশংকায়, (৫) পারিপার্শ্বিক শান্তি ও সুসম্পর্ক বজায় রাখার স্বার্থে দিয়েছিলাম। আল্লাহ, শয়তান, জ্বীন, ফেরেস্তা, বা যেসব কাল্পনিক জীবজন্তুর অস্তিত্বসংক্রান্ত সাক্ষ্য দিয়েছিলাম, তাদের কাউকে আমি নিজের চোখে দেখিনি, অনুভব করিনি, প্রমান পাইনি, এবং আমার যুক্তি ও বুদ্ধি ব্যাবহার করে তাদের অস্তিত্ব, গুনাগুন, শক্তি, ক্ষমতা, কর্মপরিধি, ইত্যাদি সম্পর্কে যেসব বহুল প্রচলিত কাহিনী ব্যাপকভাবে প্রচারিত হয়, তা আমার কাছে কৌতুহল উদ্দীপক কৌতুক বা বিশেষ উদ্দেশ্যে প্রচারিত ধ্বংসাত্মক গুজবের চেয়ে বিন্দুমাত্র বেশী কিছু না। কাজেই তেমন কাউকে ভয় পেয়ে, সন্মান করে, মন্ত্রপাঠ বা বিভিন্ন শারিরীক অংগভঙ্গীমার মাধ্যমে তু...

ধর্ম বিষয়ে আমার প্রশ্ন গুলো তৃতীয় পর্ব

আমি ফাতিমা জান্নাত বলছি। এর আগের পর্ব গুলো মিস করলে পড়ে নিতে পারেন। প্রথম পর্ব দ্বিতীয় পর্ব আমার নবম প্রশ্ন ক) একজন নারী পর্দা করার পরও কেনো ধর্ষিত হয়? খ) সৌদি আরবে নারীদের ধর্ষন করার পেছনে কারনগুলো কি? নারীদের পোশাক এবং ধর্ষণ। আজ অন্য কোনও কথা না সরাসরি ৩টা দেশের উদাহরণ টেনে লেখা শুরু করছি। আমেরিকা আমাদের দেশের অনেকে বলেন আমেরিকাতে নাকি মিনিটে মিনিটে সেকেন্ডে সেকেন্ডে ধর্ষণ হয়। ভালো কথা। কিন্তু যারা বলেন তারা সুযোগ পেলে পরনের কাপড় খুলে নেংটা হয়ে সবার আগে আমেরিকার দিকে দৌরাবেন। কিন্তু আজ পর্যন্ত কাউকেই তো দেখলাম না ধর্ষণের ভয়ে কিংবা ধর্ষিত হয়ে আমেরিকা থেকে পালিয়েছে। আপনি কিংবা আপনার পরিবারের কেউ হয়ে থাকলে জানাবেন তো। যাইহোক আপনাদের মতে আমেরিকাতে নারীদের খোলামেলা পোশাকআশাক এবং জীবনযাপনে পুরুষেরা উত্তেজিত হয়েই নারীদের ধর্ষণ করছে, তাইনা? ওখানে কিন্তু পুরুষরাও ধর্ষিত হয়, সংখ্যায় অনেক কম তবু হয়। মাথায় ঢুকছেনা নারীরা আবার কি দেখে উত্তেজিত হয়? ইয়াহ আল্লাহ!!! এখন কি পুরুষদেরও বোরখা পরে থাকতে হবে ? মশকরা করলাম!!! পুরুষ মানুষের সতর ঢাকলেই হবে তাদের আবার পর্দা কিসের। সমস...